Search This Blog

Sunday, September 4, 2022

যাদের স্বপ্নদোষ বেশি হয়, স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় কী?

 যাদের স্বপ্নদোষ বেশি হয়, স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় কী?

স্বপ্নদোষ হলো একজন নারী-পুরুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুব সাধারণ।তবে বয়ঃসন্ধিকালের পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটার সাথে যৌন উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে, আবার নাও পারে।

এতে ভয় পাবার কিছু নেই , এটা আমারও হয়েছিল ‍আমি প্রথমে খুব ভয় পেয়েছিলাম । আমি বন্ধ করার অনেক কৌশল খুজেছি। খুজতে গিয়ে জানতে পারি এটি স্বাভবিক নিয়ম, আবার কিছু সপ্তাহ পর বন্ধ হয়েগেছে।অনেকে অনেক কিছু খেতে বলতে পারে , যেমন- বেল পাতা । ভূলেও খাবেন না , এতে ‍আপনার এই সমস্যা সমাধান হলেও পরবর্তিতে অনেক বড়.. সমস্যা হতে পারে । তাই এর জন্য কোন ঔষধ্ও সেবন করবেন না।

স্বপ্নদোষ একেবারেই স্বাভবিক এবং শারীরবৃত্তীয় কারণে সংগঠিত একটি শারীরিক প্রক্রিয়া মাত্র। এই বয়সে এটি ঘটতে পারে। এতে ভীতির কোনো কারন নেই। ক্ষেত্রবিশেষ স্বপ্নদোষ এড়ানোর কিছু টিপস নিম্নেরূপ:

১.প্রতমত রোম্যান্টিক জাতীয় সিনেমা দেখা বন্ধ

করুণ ও মেয়েদের নিয়ে কল্পনা থেকে বিরত থাকুন।

২. ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন। যদিও

এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় -

তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ

কমাতে শরীরকে সাহায্য করে।

৩. ঘুমাতে যাবার আগে এককাপ ঋষি পাতা (Sage

Leaves - google এ সার্চকরে দেখতে পারেন।

হয়তো আপনার অঞ্চলে এটি ভিন্ন নামে পরিচিত)

'র চা পান করলে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন জনিত

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

৪. অশ্বগন্ধা (Withaniasomnif era)

স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যায় উপকার সহ

সর্বপোরী যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি, হরমোন ব্যালেন্স

এবং হস্তমৈথুনের ফলে দুর্বল

হয়ে যাওয়া পেশীশক্তি ফিরে পাওয়া ও ভিতরগত

ছোট-খাট ইনজুরি সারিয়ে তুলতে পারে।

৫. ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন

না। যদি সামান্য পরিমান প্রস্রাবের লক্ষনও

থাকে বিছানায় যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন।

৬. রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই ঘুমাতে যাবেন

না। কিছুক্ষন হাটা-হাটি করুন।

৭. প্রতিদিন সামান্য করে হলেও

পুদিনা পাতা অথবা মিছরী খাবার অভ্যাস করুন।

৮. পবিত্র কোরআনের ৩০ নাম্বার পারার

"সুরা তারিক" পড়ে শয়ন করুন। হালকা জিকির

এবং অন্যান্য দোয়া পড়ে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর

রহমতে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা ও কার্যকরী কিছু খাবার।

দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা ও কার্যকরী কিছু খাবার

দ্রুত বীর্যপাত বা Premature Ejaculation বর্তমান সময়ের অন্যতম একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা ও ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কিন্তু দ্রুত বীর্যপাত রোধে বেশিরভাগ মানুষ সেবন করছে যৌন উত্তেজক ঔষধ যা আরো বেশি ক্ষতিকর। প্রথমে আমাদের জানতে হবে যে দ্রুত বীর্যপাত কি এবং এটি কেন হয়।

দ্রুত বীর্যপাত কি?

দ্রুত বীর্যপাত বলতে বোঝায় যৌন মিলনের সময় সঙ্গীর শারিরিক সুখ উপলব্ধি হবার আগেই পুরুষের বীর্য ধরে রাখতে না পারার অক্ষমতাকে। কত মিনিটকে দ্রুত বীর্যপাত বলা হয় এটা সঠিকভাবে বলা মুস্কিল। তবে একজন সুস্থ্য পুরুষ প্রথমবার মিলনে সর্বোচ্চ ১ বা ২ মিনিট সময় পাবেন। কিন্তু ২য় বার মিলনের ক্ষেত্রেও যদি এই সময় ২-৩ মিনিট হয় তাহলে সেটাকে দ্রুত বীর্যপাত হিসেবে ধরা যায়।

তবে সময়ের ব্যাপার টা দেশ এবং অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন হতে পারে। যেমন আফ্রিকা কিংবা আরবের একজন মানুষ ন্যাচারাল ইজাকুলেশনের জন্য যতটা সময় পাবেন সেই তুলনায় এশিয়া মহাদেশে মানুষ কম সময় পাবেন। আর এজন্যই কতটুকু সময় পেলে সেটা প্রিমেচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাত হিসেবে গণ্য হয় তার সঠিক কোন হিসেব এখন পর্যন্ত মেডিকেল সাইন্সে নেই।

দ্রুত বীর্য পাতের লক্ষণসমূহ

১। কখনো ২ মিনিটের বেশী বীর্য ধরে রাখতে পারেন না।

২। সব সময় বা ৭৫ থেক ১০০ শতাংশ ক্ষেত্রে সঙ্গিনীর পূর্বেই বীর্যপাত হয়।

৩। সঙ্গিনীর সাথে যৌন অসন্তোষ বা দাম্পত্য কলহ লেগেই থাকে।

৪। সঙ্গিনীর মেজাজ সবসময় খিটখিটে হয়ে থাকে।

৫। সহবাসে নিজে তৃপ্ত না হওয়া।

এই লক্ষণ গুলি যদি কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় তবে বুঝতে হবে যে তিনি দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যায় ভুগছেন।

দ্রুত বীর্য পাতের কারণ

Premature Ejaculation বা শীঘ্র পতন এর অনেক কারণ থাকতে পারে। শারীরিক কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলঃ

  • মুত্রথলির সংক্রমণ
  • ডায়বেটিস
  • থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
  • সিফিলিস
  • গনেরিয়া
  • হৃদরোগ
  • মাদক সেবন
  • ধূমপান করা
  • অতিরিক্ত মদ বা অ্যালকোহল সেবন
  • কোন কারণে লিঙ্গ বা স্নায়ু তন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হলে
  • বিভিন্ন ঔষধ সেবনের কারণে।

মানসিক কারণ গুলো হলোঃ

  • মানসিক চাপে থাকা
  • সেক্স সম্পর্কে ভয় বা ভুল ধারণা
  • অতিরিক্ত উত্তেজিত থাকা
  • শারীরিক দুর্বলতা
  • সঠিক জ্ঞানের অভাব
  • নিজেকে ব্যর্থ ভাবা
  • বিকৃত যৌনাচার
  • দাম্পত্য সম্পর্কে অবনতি
  • অল্প বয়সে যৌনাচার করা
  • দীর্ঘ দিন পর পর সহবাস করা।

এই সকল মানসিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত দেখা দিতে পারে।

দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা

দ্রুত বীর্য পাত থেকে মুক্তি পেতে আগে মানসিক ভাবে শক্ত হতে হবে। এক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন এবং কার্যকরী খাবার গ্রহন সবচেয়ে ভালো কাজ করে থাকে। এর পাশাপাশি সহবাসের সময় কিছু টেকনিক অবলম্বন করলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। সঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার মাধ্যমে ৯৫% রোগীই সুস্থ হয়ে যায়।

দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা

১। মিলন চলাকালে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিবেন।আপনি যখন চরম মুহূর্তে যাবেন,তার একটু আগে গভীর শ্বাস বন্ধ রাখুন। এটা আপনার বীর্যপাতের রিফ্লেক্সটাকে নিয়ন্ত্রণ করবে। এভাবে কয়েকবার করুন,আগের তুলনায় সময় কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাবে।

২। ২৪ঘন্টার মধ্যে একের অধিকবার মিলন। এতে লিঙ্গের সেন্সিটিভিটি নিয়ন্ত্রণে আসবে।সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে বীর্য না থাকার কারণে বীর্যপাত হতে বেশ সময় লাগবে। যাদের দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা,তারা গ্যাপে গ্যাপে মিলন করলে প্রথমবার খুব একটা সময় বেশি পাবেন না। কিন্তু নিয়মিত করলে সময় বাড়বে।

৩। ব্ল্যাক কফি বা তরমুজের জুস,যেকোনো ধরনের উত্তেজক খাবার মিলনের আগে ও পরে খেলে শারীরিক উত্তেজনা বজায় থাকে। কফির মধ্যে ক্যাফেইন থাকে,যা মনকে সতেজ ও চাঙ্গা করে।

৪। লিঙ্গের মাথায় অবশকারক জেল বা স্প্রে ব্যবহার করা। তবে যাদের লিঙ্গের শীতলতার সমস্যা আছে তাদের জন্য ব্যবহার না করাই উত্তম।

৫। মিলনের মাঝে ছোট ছোট বিরতি নেয়া। এতে বীর্যপাতের প্রবণতা কমে যায়। যদিও এই পদ্ধতিটা নারীদের জন্য একটু বিরক্তিকর, ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। সুবিধা পাবেন কয়েকমাস অনুশীলন করতে পারলে৷ একটানা নিয়মমাফিক করতে থাকলে বীর্যপাত সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

৬। বিভিন্ন প্রকার আসন- যা সহবাসের সময় দীর্ঘায়িত করে। এটা মনে রাখা দরকার যে,এক এক দম্পতির জন্য এক এক আসন উত্তম। বেস্ট মিলনের আসনের জন্য আপনাকে দশেরও বেশি আসনে চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারেন।

৭। লিঙ্গ সঞ্চালনের গতি নিয়ন্ত্রণ করা। শুরুতে ছোট ছোট গতিতে লিঙ্গ সঞ্চালন করা, তবে সেটা গভীর হতে হবে। এমনভাবে সঞ্চালন করা যাবে না যেন লিঙ্গের মাথায় সেনসেশন বেড়ে যায়৷ একটু সতর্কভাবে কোনাকুনি বা এঙ্গেলে লিঙ্গ সঞ্চালন করতে হবে।

মনটাকে অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়া৷ বারবার যদি মনে করেন এই বুঝি বের হলো তবে আপনি পারবেন না৷ সত্যি বলছি, আপনি এটা থেকপ মুক্তি পেতে হিমশিম খেয়ে যাবেন। মনে করবেন আপনি অবশ্যই দীর্ঘ সময় নিয়ে মিলন করছেন, প্রতিদিন কয়েকবার ভাববেন। তবে একদিন সত্যি হবে ইনশাআল্লাহ্। মিলনের সময় অনেকেই কঠিন হিসাব নিকাষ করে মনকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিয়ে মিলনের সময় বৃদ্ধি করে।

৯। ফোরপ্লে অধিক সময় নিয়ে করতে হবে সঠিক নিয়মে। এখানে তাড়াহুড়ো করা যাবে না। কম উত্তেজিত জায়গা থেকে শুরু করে বেশি উত্তেজনাপূর্ণ জায়গার দিকে যেতে হবে।ক্লাইটোরিস,জি স্পট সম্পর্কে জানতে হবে।ফোরপ্লে স্বামী স্ত্রী দুইজনেই সমানভাবে করতে পারলে উপকার বেশি পাবেন।

দ্রুত বীর্য পাতের ঘরোয়া চিকিৎসা

তলপেটের পেশিগুলোকে শক্ত মজবুত দৃঢ় করতে পারলে সহবাসে সময় বৃদ্ধি পাবে। যেমন কেগেল, ইড়া পিঙ্গলা নাড়ির ব্যায়াম। এক্ষেত্রে কেগেল ব্যায়াম সবচেয়ে বেশী কার্যকরী। যেভাবে কেগেল ব্যায়াম করবেনঃ

  • প্রথমে ঢিলাঢালা কোন কাপড় পরিধান করে সমান জায়গায় বা বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন।
  • এরপর আস্তে আস্তে কোমর বিছানার সাথে লাগিয়ে রেখে দুই পা একসাথে উপরে তুলুন।
  • পা ওপরে তোলার সময় দুইহাত বিছানায় টান করে লাগিয়ে রাখবেন।
  • এবার ১০ সেকেন্ড রাখার পর দুই পা আস্তে আস্তে নিচে নামান।
  • তারপর আবার ঠিক একইভাবে পা উপরে তুলুন এবং নামান।

এভাবে প্রতিদিন ২০ মিনিট ব্যায়াম করলেও ঘরোয়া উপায়েই শীঘ্রপতন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

শীর্ঘ্রপতনের স্থায়ী চিকিৎসা ও ওষধ

দ্রুত বীর্য পাতের স্থায়ী চিকিৎসা হল প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন এবং নির্দেশিত খাবার খাওয়া। যদি বিশেষ কোন শারীরিক সমস্যা না থাকে তবে প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া উপায়েই এটি নির্মুল করা যায়। কিন্তু অন্য কোন রোগ থেকে এর সৃষ্টি হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসায় খাবার

কি খেলে বীর্য অনেক ঘন হয় এবং দ্রুত বীর্য পাত বন্ধ হয় এই চিন্তা আমাদের মাথায় সবসময়েই চলতে থাকে। এটাও সত্যি যে ধরণের রোগের চিকিৎসায় খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলি শীর্ঘ্রপতন রোধ করে। নিম্নে বর্ণিত খাবার গুলি নিয়মিত খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

  • প্রতিদিন সকালে ও রাতে খেজুর খান। খেজুর মানবদেহে শারীরিক ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে, যদি কোন ব্যাক্তি প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ ও একটি করে ডিম খায় তাহলে তার কখনো যৌন সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে হবেনা।
  • মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এমন খাবার গ্রহন করুন। যেমনঃ সূর্যমুখী ফুলের বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ও মিষ্টিকুমড়ার বীজ।
  • প্রতিদিন রসুন খান। সবচেয়ে ভালো হবে যদি কাচা রসুন ঘিয়ে ভেজে প্রতিদিন খাওয়া যায়। এভাবে না পারলে তরকারি তে এবং বিভিন্ন খাবারের সাথে রসুন খাওয়ার চেস্টা করুন। রসুন যৌন ও হৃদরোগে অত্যন্ত কার্যকরী।
  • তাছাড়া তরমুজ, পেয়ারা, আঙ্গুর, কমলা লেবু, মাল্টা, ডালিম প্রচুর পরিমাণে যৌন শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
  • গরুর লাল মাংশ ও এক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী।

লিংগ ছোট হলে কি সমস্যা? লিঙ্গ ছোট হলে কোন সমস্যা হবে

 লিংগ ছোট হলে কি সমস্যা? লিঙ্গ ছোট হলে কোন সমস্যা হবে

বর্তমান সময়ে আপনারা এই প্রশ্নটি অনেকে করে থাকেন এবং নিজেদের সাইজ নিয়ে আপনারা হয়তো অনেকে সন্তুষ্ট রয়েছেন। কিন্তু আপনার যদি এ ধরনের সমস্যা থেকে থাকে এবং আপনি যদি এই ধরনের প্রশ্ন বারবার মনের ভেতরে করতে থাকেন তাহলে বলবো যে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা তা জেনে নিতে পারেন। এখানে আপনাদের সুবিধার জন্য এটি ছোট হলে কি সমস্যা অথবা ছোট হলে সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানতে পারবেন। প্রকৃতপক্ষে একটি মেয়ের সেই জায়গার গভীরতা 2 ইঞ্চির মত। এক্ষেত্রে আপনার যদি সাইজ চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে দেখা যাবে যে কোন সমস্যা হবে না।

কারণ গবেষণায় পাওয়া গেছে নারীরা লম্বা জিনিসের চাইতে মোটা এবং খাটো জিনিস সে আরাম পায় এবং সুখ পাই। তাই আপনারা যারা এই প্রশ্ন করছেন তাদেরকে বলব যে আপনার যদি চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে আপনারা এ নিয়ে কখনো চিন্তা করবেন না। সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল টাইমিং। আপনি যখন ইন্টার কোর্স করবেন তখন কতটুকু সময় দিতে পারছেন সেটার উপর নির্ভর করবে সঙ্গে সুখ এবং শান্তি।

তাই আপনারা যারা এই প্রশ্ন বারবার করেন তাদেরকে বলব যে আপনারা চিন্তা না করে নিজেদের টাইমিং কিভাবে বাড়ানো যায় তার দিকে লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। তবে আপনারা যারা মাস্টারবেশন করতে করতে বিভিন্ন সমস্যাই হোক যে অথবা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে আপনার এখন অধ্যা জনিত সমস্যা অথবা তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যাচ্ছে তাদেরকে বলব যে বিয়ের অন্তত এক থেকে দেড় বছর অথবা ৬ মাস আপনাদেরকে সঠিক সময় প্রদান করতে হবে যাতে আপনার শরীরের ক্ষতিগুলো আস্তে আস্তে পূরণ হয়ে যায়।

তাই আপনারা অনেকে দুশ্চিন্তা করেন এবং এই দুশ্চিন্তার জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে সঠিক উত্তর পেয়ে গিয়েছেন বলে মনে করি। তাছাড়া আপনারা যারা বিশ্বাস করছেন না তাদেরকে বলব যে চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ থাকার পরেও অনেকের সমস্যা হয় না এবং তারা স্বাস্থ্যদের দিনের পর দিন সংসার করতে পারেন এবং দাম্পত্য জীবন তাদের সুখের হয়েছে।

তাই এটা ছোট হলে সমস্যা নেই তবে খুব বেশি ছোট হলে তখন সমস্যার সৃষ্টি হবে অথবা আপনি সঙ্গীকে সুখী করতে পারবেন না। তবে আপনার যদি পুরুষাঙ্গ ছোট হয়ে থাকে তাহলে আপনারা একটু খাটো ধরনের মেয়ে বিয়ে করার চেষ্টা করবেন যাতে তাদের আপনি পুরোপুরি ভাবে সন্তুষ্ট করতে পারেন। তাই সন্তুষ্ট করানোর জন্য আপনাদেরকে আবারো বলছি যে আপনি যত সময় বেশি দিতে পারবেন অথবা যতক্ষণ বেশি সময় ইন্টারকোর্স করতে পারবেন তত বেশি ভালো এবং এতেই আপনার সঙ্গে অনেক সুখ পাবে।

তাই প্রশ্ন ছোট হলে কোন সমস্যা নেই বরং নির্দিষ্ট একটি সাইজের থাকলেই আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে আপনার দাম্পত্য জীবন চালিত করতে পারবেন এবং আপনার সংসার সুখের হবে। তবে মাস্টারবেশন এর সমস্যার সঙ্গে জড়িত থাকলে অবশ্যই আপনাদেরকে এটা বাদ দিতে হবে এবং আপনার এই জিনিসের যত্ন নিতে হবে এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

কত বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষের লিঙ্গ বৃদ্ধি পায়

কত বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষের লিঙ্গ বৃদ্ধি পায়

সাধারনত কত বছর বয়স পর্যন্ত বড় হয়? লিঙ্গের স্বাভাবিক সাইজ কত? লিঙ্গ দৃঢ় অবস্থায় নরম থাকা কি কোন রোগ? 

সমাধানঃ লিঙ্গ বড় হওয়ার ক্ষেত্রে দেশ ভেদে ভিন্ন হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মেক্সিমাম ১৮ বছর পর্যন্ত লিঙ্গ বড় হয়। লিঙ্গ নরম থাকা এটা কোন রোগ নয়, তবে দুঃচ্চিন্তার কারনে এটা হতে পারে। সব সময় নিজেকে চিন্তা মুক্ত রাখবেন। আর আপনার লিঙ্গের আকার নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। যৌন মিলনের ক্ষেত্রে লিঙ্গের আকার কোন সমস্যা না। 

পরিতৃপ্তিঃ যৌন মনন্তত্ত্ব বড়ই বিচিত্র। কিছু কিছু পুরুষ গভীর ভাবে বিশ্বাস করে যে তারা পৃথিবীর যেকোন নারীকে সহবাসে পরিতৃপ্ত করতে সক্ষম, কিন্তু এর বিপরীত চিত্রও আছে, যেখানে দেখা যায় অনেক পুরুষেই এই ভয়ে ভীত যে নারিকে দৈহিক পরিতৃপ্তি দেবার ক্ষমতা তার নেই। দু’দলেরই বিশ্বাস যে, নারীকে সহবাসে পরিতৃপ্তি দানের ক্ষমতা পুরোপরি পুরুষের লিঙ্গের উপর নির্ভর করে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সফল সহবাস এবং এই বদ্ধমূল বিশ্বাস কি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত? যতবার নারীর সঙ্গে সহবাসে লিপ্ত হবে ততবার পুরুষ একইরকম পরিতৃপ্তি নিজে অনিভব করবে এবং নারীকেও সেই পরিতৃপ্তি দিতে পারবে এমন ধারণা নিতান্তই ভ্রান্ত ও অমূলক, আবার নিজেদের যৌন সক্ষমতা সম্পর্কে পুরুষের অহেতুক দুশ্চিন্তাও তাদের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর, এবং তা পুরুষ ও নারীর মিলনে বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। 

এইসব ভীতির অধিকাংশেরই মূলে যে কারণ বর্তমান তা হল অজ্ঞতা। এই অজ্ঞতা নারী ও পুরুষ দুজনেরই মানসিকতার প্রভূত ক্ষতিসাধন করতে পারে এবং চরমানন্দ অর্জনের ফলেও তা বিশাল প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াতে পারে। প্রায় প্রত্যেক পুরুষই তার জীবনের কোনও না কোনও এক সময়ে নিজের লিঙ্গের আকার নিয়ে চিন্তা করতে দেখা যায়। ছোট ছোট ছেলেদের অনেককেই দেখা যায় তাদের কার লিঙ্গ আকারে কত বড় তাই নিয়ে নিজেদের মধ্যে গভীর ভাবে আলোচনা করতে। তেমনই যেসব পুরুষের লিঙ্গ আকারে অপেক্ষাকৃত ছোট তাদের অনেকেই অহেতুক এই দুশ্চিন্তায় ভোগেন যে হয়ত বিবাহিত জীবনে তিনি তার জীবনসঙ্গিনীকে যৌন পরিতৃপ্তি দিতে পারবেন না আর তার লিঙ্গের ক্ষুদ্রাকৃতিই এই অক্ষমতার জন্য দায়ী। 

ক্রমাগত্মনের কোণে এই অহেতুক ভ্রান্তি পুষতে পুষতে এক সময় সেই পুরুষ যদি কোনও মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হন তবে তা আশ্চর্যের কিছুই হবে না। যে পুরুষ এই ধরণের ভ্রান্ত ধারনা মনে পোষণ করেন অথবা যে নারীর মনে এই ধারনা জম্ম নিয়েছে যে, তার পুরুষ সঙ্গীর লিঙ্গের আকৃতি ক্ষুদ্র তাই তিনি তাঁকে যথেষ্ট যৌন পরিতৃপ্তি সহবাস কালে দিতে পারেন না, তারা দুজনেই স্বেচ্ছায় এক বিপর্যয়ের পথে এগিয়ে চলেছেন যা তাদের যেকোন ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। 

স্ত্রী পুরুষ, শ্রেণী, অর্থনৈতিক মাপকাঠি এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বিশেষে এ এক নিদারুণ সত্য। এখানে অনিবার্যভাবে চিকিৎসকদের প্রসঙ্গ এসে পড়ছে—আপামর জনসাধারণের কাছে যৌনজ্ঞানকে সবরকমের সংস্কারমুক্ত অবস্থায় পৌঁছে দেওয়া যাদের অন্যতম নৈতিক ও পেশাগত দায়িত্ব। ১৯৫০-এর দশকে আমেরিকার এক বিখ্যাত মেডিক্যাল কলেজের মনসমীক্ষণ বিভাগের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসেছিলেন যে, শুধু সাধারণ মানুষই নয়, বহু অভিজ্ঞ চিকিৎসকও এই বিশ্বাসে বিশ্বাসী যে, সহবাসের সময় নারীকে পুরুষের পরিতৃপ্তি দানের প্রশ্নটি পুরুষের লিঙ্গের আকৃতির ওপর নির্ভরশীল। ইতিহাসের দিকে একবার পেছন ফিরে তাকালে দেখা যাবে লিঙ্গের আকার সম্পর্কে পুরুষের দুশ্চিন্তা যুগ যুগ ধরে মনুষ্য সমাজে প্রবহমান। 

প্রাক-কল্মবো মেক্সিকোর কিছু কিছু অঞ্চলে খননকার্য চালিয়ে প্রত্মতাত্ত্বিকের এমন অনেক মাটি ও পাথরের তৈরি লোকলিল্পের নিদর্শন পেয়েছেন যাদের গঠন দেখে বোঝা যায় যে আসিসযুগেও সহবাসকালে নারীকে পূর্ণ পরিতৃপ্তি দানের চিন্তা পুরুষের মনকে আচ্ছন্ন করে রাখত। মাটির তৈরি এরকম অসংখ্য নিদর্শন সেখানে পাওয়া গেছে গেছে যেগুলো বর্ধিত আকারের পুরুষের লিঙ্গের প্রতিরূপ। রেনেশাঁসের যুগে সমাজের ওপরতলায় কিছু শৌখীন মানুষ এক ধরনের কৃত্রিম আবরণ দিয়ে তাদের লিঙ্গ ঢেকে রাখত এবং এর ফলে তাদের লিঙ্গের আকার বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে হত। 

আরও পড়ুন … মহিলাদের কোন বিষয়গুলি একজন পুরুষকে পাগল করে নারীর রূপের পূজারি পুরুষ। প্রতিটি পুরুষই চায় তার সঙ্গী অবশ্যই স্মার্ট এবং আকর্ষণী হবে৷ তাকে আকৃষ্ট করতে হবে। আর নারীর কিছু আলাদা গুন আছে৷ যা একজন পুরুষকে তার দিকে আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। সেই গোপন বিষয়গুলি একবার ঝালিয়ে নিতে পারেন৷ লম্বা পা: বেশিরভাগ পুরুষ সুঠাম লম্বা পায়ের নারীকে সুন্দরী মনে করে। সম্প্রতি ট্যুইটারে চালানো সমীক্ষায় এই ফলাফল পাওয়া গিয়েছে। হাই হিল: নারীর হাই-হিল পুরুষের জন্য আরও একটি অবসেশ্যান। 

পুরুষরা নারীর সুন্দর পা তথা সুন্দর জুতো যুক্ত পা পছন্দ করে। শক্তিশালী ধর্মীয় বিশ্বাস: নারী কতটা ধার্মিক তার ছেয়ে সে ধর্মীয় অনুভুতি সম্পর্কে কতটা আস্থাশীল তার উপর একজন পুরুষের ওই নারীর প্রতি ভালোলাগার মাত্রা নির্ভর করে। সুগন্ধী: মহিলাদের শরীরের মিষ্টি সুগন্ধ পুরুষের আকৃষ্টতায় নেশা ধরায়। এটি বাধ্যতামুলন নয় যে, নারীকে কোন একটি পারফিউম ব্যবহার করতে হবে৷ নারী শরীরে প্রাকৃতিকভাবে যে গন্ধ থাকে, তা পুরুষ বধে একধরনের প্রাকৃতিক অস্ত্র। আত্মবিশ্বাস: পুরুষকে আকৃষ্ট করতে নারীর আত্মবিশ্বাসের বিকল্প নেই।

 যে নারী তার সৌন্দর্য্য এবং ব্যাক্তিত্ব নিয়ে আত্মবিশ্বাসী, পুরুষ তাকে ততটা বেশি পছন্দ করে। হাস্যোজ্জলতা: সদা হাস্যোজ্জল নারীকে পুরুষের পছন্দের শীর্ষে রাখে। ঘোমড়ামুখো নারী পুরুষের প্রধান অপছন্দ। সামান্য পিঠ খোলা: শুনতে বিশ্রী শুনাচ্ছে? আসলে পুরুষ নারীর পিঠ সামান্য খোলা অবস্থায় দেখতে পছন্দ করে। তবে অবশ্যই কাপড় থাকতে হবে৷ পিঠের কটি হাড্ডির উপর পর্যন্ত। সঙ্গীর নাম ধরে ডাকা: অনেক পুরুষ তাদের স্ত্রীর মুখে তাদের নাম শুনতে চান। বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রী একা থাকলে স্বামীর কানে ফিসফিস করে তার নাম উচ্চারন করে কথা বলা অনেক পুরুষের জন্য আনন্দদায়ক বিষয়। বক্রাকার কোমর: পুরুষ নারীর কোমরের খাঁজ তথা কার্ভ দেখতে পছন্দ করে। নিতম্ব শরীরের সঙ্গে মানানসই হওয়া সৌন্দর্য্যের অন্যতম একটি আনুষাঙ্গিকতা। পরিপাটি জামা-কাপড়: প্রত্যেক পুরুষই নারীর পরিপাটি সাজের আশিক। তবে তা অবশ্যই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মনে হতে হবে।

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

রাতে বউকে আদর করতে না জানলে বউ থাকবে না। নানা অযুহাতে ঝগড়া ঝাটি, ক্যাট ক্যাট করবে। তাই প্রতিটি দায়িত্ববান পুরুষের উচিত স্ত্রীকে রাতের বেলায় সময় দেয়া।

নিজের পুরুষত্ব নিয়ে যদি কোনো সমস্যা থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে মেডিসিন খান। স্ত্রী এসব সরাসরি বলবে না কিন্তু তার ব্যবহারে আপনি বুঝে যাবেন স্ত্রী কি চায়। তাই অবশ্যই শারীরিক ব্যাপারটা গুরুত্ব দিবেন দাম্পত্য জীবনে। এটা যার ঠিক নেই তার দাম্পত্য জীবন অসুখের হয়।

একটা বিবাহিত মেয়েরও মাসিক হয় নিয়মিত প্রতি মাসে। তার শারীরিক চাহিদা না মেটালে মেয়েটির মাসিকেরও সমস্যা হয়। বিয়ের পরে স্বামীর সাথে শারীরিক মিলনের কারনে তার শরীরে নানাবিধ পরিবর্তন আসে। যার কারনে পুরুষ স্বামী যদি মিলনে অক্ষম হয় তবে মেয়েটির শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের কষ্ট হয়।

শারীরিক দিক থেকে মেয়েটির মাসিকের সমস্যা হতে পারে। মেয়েটির জরায়ুতে সমস্যা হতে পারে। শরীরের যন্ত্রনা বা কামনা লাঘবে মেয়েটির তখন মাস্টারবেশন করতে হয়।

তাই বিবাহিত পুরুষের প্রথম দায়িত্ব স্ত্রীকে বিছানায় হ্যাপী রাখা। তাকে সময় দেয়া। প্রচুর চুম্মন, মর্দন এসব করা। এর পরে নিজের পুরুষাংগ দিয়ে সহবাসে মিলিত হওয়া।

এটা যে পুরুষ করতে পারে না সে পুরুষ অক্ষম। তার পুরুষত্বে সমস্যা আছে।

স্ত্রী তখন তার ভিতরে অনেক সময় সেই কষ্ট পুষে রাখে। নিজের মধ্যে রেখে দেয় ও নিজে ভিতরে ভিতরে শারীরিক চাহিদা মেটানোর তাড়নায় পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। তখন সে সময় কাটানোর জন্য এই ছেলে, সেই ছেলের সাথে মোবাইলে সুখ দুঃখের কথা বলে বা নাটক, সিরিয়াল দেখার নাম করে নায়ক বা টিভি অভিনেতাকে নিয়ে নিজের মনে ফ্যান্টাসীর জগতে চলে যায়। অনেক সময় খারাপ সম্পর্কেও জড়িয়ে যায়।

তাই প্রতিটি পুরুষের উচিত স্ত্রী যাতে পরকীয়ায় আসক্ত না হয় সেই জন্য নিয়মিত সহবাস করা। যদি কোনো দিন ইচ্ছে নাও করে তবুও স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব হিসেবে সহবাসে প্রচুর আদর ভালোবাসা দেয়া।

যদি ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাংগ উত্থান জনিত সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করে নিজের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা করতে হবে এবং অবশ্যই কনডম পড়ে বউকে আদর করতে হবে। তা না হলে দেশের জনসংখ্যা বাড়তেই থাকবে। যখন বাচ্চা চাইবেন সেই সময় ছাড়া বাকি সময়ে কনডম অবশ্যই ব্যবহার করুন। প্রতিটি বিবাহিত পুরুষের জন্যেই এটা অবশ্য কর্তব্য।

Translate

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ