Search This Blog

Sunday, September 4, 2022

লিংগ ছোট হলে কি সমস্যা? লিঙ্গ ছোট হলে কোন সমস্যা হবে

 লিংগ ছোট হলে কি সমস্যা? লিঙ্গ ছোট হলে কোন সমস্যা হবে

বর্তমান সময়ে আপনারা এই প্রশ্নটি অনেকে করে থাকেন এবং নিজেদের সাইজ নিয়ে আপনারা হয়তো অনেকে সন্তুষ্ট রয়েছেন। কিন্তু আপনার যদি এ ধরনের সমস্যা থেকে থাকে এবং আপনি যদি এই ধরনের প্রশ্ন বারবার মনের ভেতরে করতে থাকেন তাহলে বলবো যে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা তা জেনে নিতে পারেন। এখানে আপনাদের সুবিধার জন্য এটি ছোট হলে কি সমস্যা অথবা ছোট হলে সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানতে পারবেন। প্রকৃতপক্ষে একটি মেয়ের সেই জায়গার গভীরতা 2 ইঞ্চির মত। এক্ষেত্রে আপনার যদি সাইজ চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে দেখা যাবে যে কোন সমস্যা হবে না।

কারণ গবেষণায় পাওয়া গেছে নারীরা লম্বা জিনিসের চাইতে মোটা এবং খাটো জিনিস সে আরাম পায় এবং সুখ পাই। তাই আপনারা যারা এই প্রশ্ন করছেন তাদেরকে বলব যে আপনার যদি চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে আপনারা এ নিয়ে কখনো চিন্তা করবেন না। সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল টাইমিং। আপনি যখন ইন্টার কোর্স করবেন তখন কতটুকু সময় দিতে পারছেন সেটার উপর নির্ভর করবে সঙ্গে সুখ এবং শান্তি।

তাই আপনারা যারা এই প্রশ্ন বারবার করেন তাদেরকে বলব যে আপনারা চিন্তা না করে নিজেদের টাইমিং কিভাবে বাড়ানো যায় তার দিকে লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। তবে আপনারা যারা মাস্টারবেশন করতে করতে বিভিন্ন সমস্যাই হোক যে অথবা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে আপনার এখন অধ্যা জনিত সমস্যা অথবা তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যাচ্ছে তাদেরকে বলব যে বিয়ের অন্তত এক থেকে দেড় বছর অথবা ৬ মাস আপনাদেরকে সঠিক সময় প্রদান করতে হবে যাতে আপনার শরীরের ক্ষতিগুলো আস্তে আস্তে পূরণ হয়ে যায়।

তাই আপনারা অনেকে দুশ্চিন্তা করেন এবং এই দুশ্চিন্তার জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে সঠিক উত্তর পেয়ে গিয়েছেন বলে মনে করি। তাছাড়া আপনারা যারা বিশ্বাস করছেন না তাদেরকে বলব যে চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ থাকার পরেও অনেকের সমস্যা হয় না এবং তারা স্বাস্থ্যদের দিনের পর দিন সংসার করতে পারেন এবং দাম্পত্য জীবন তাদের সুখের হয়েছে।

তাই এটা ছোট হলে সমস্যা নেই তবে খুব বেশি ছোট হলে তখন সমস্যার সৃষ্টি হবে অথবা আপনি সঙ্গীকে সুখী করতে পারবেন না। তবে আপনার যদি পুরুষাঙ্গ ছোট হয়ে থাকে তাহলে আপনারা একটু খাটো ধরনের মেয়ে বিয়ে করার চেষ্টা করবেন যাতে তাদের আপনি পুরোপুরি ভাবে সন্তুষ্ট করতে পারেন। তাই সন্তুষ্ট করানোর জন্য আপনাদেরকে আবারো বলছি যে আপনি যত সময় বেশি দিতে পারবেন অথবা যতক্ষণ বেশি সময় ইন্টারকোর্স করতে পারবেন তত বেশি ভালো এবং এতেই আপনার সঙ্গে অনেক সুখ পাবে।

তাই প্রশ্ন ছোট হলে কোন সমস্যা নেই বরং নির্দিষ্ট একটি সাইজের থাকলেই আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে আপনার দাম্পত্য জীবন চালিত করতে পারবেন এবং আপনার সংসার সুখের হবে। তবে মাস্টারবেশন এর সমস্যার সঙ্গে জড়িত থাকলে অবশ্যই আপনাদেরকে এটা বাদ দিতে হবে এবং আপনার এই জিনিসের যত্ন নিতে হবে এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

কত বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষের লিঙ্গ বৃদ্ধি পায়

কত বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষের লিঙ্গ বৃদ্ধি পায়

সাধারনত কত বছর বয়স পর্যন্ত বড় হয়? লিঙ্গের স্বাভাবিক সাইজ কত? লিঙ্গ দৃঢ় অবস্থায় নরম থাকা কি কোন রোগ? 

সমাধানঃ লিঙ্গ বড় হওয়ার ক্ষেত্রে দেশ ভেদে ভিন্ন হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মেক্সিমাম ১৮ বছর পর্যন্ত লিঙ্গ বড় হয়। লিঙ্গ নরম থাকা এটা কোন রোগ নয়, তবে দুঃচ্চিন্তার কারনে এটা হতে পারে। সব সময় নিজেকে চিন্তা মুক্ত রাখবেন। আর আপনার লিঙ্গের আকার নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। যৌন মিলনের ক্ষেত্রে লিঙ্গের আকার কোন সমস্যা না। 

পরিতৃপ্তিঃ যৌন মনন্তত্ত্ব বড়ই বিচিত্র। কিছু কিছু পুরুষ গভীর ভাবে বিশ্বাস করে যে তারা পৃথিবীর যেকোন নারীকে সহবাসে পরিতৃপ্ত করতে সক্ষম, কিন্তু এর বিপরীত চিত্রও আছে, যেখানে দেখা যায় অনেক পুরুষেই এই ভয়ে ভীত যে নারিকে দৈহিক পরিতৃপ্তি দেবার ক্ষমতা তার নেই। দু’দলেরই বিশ্বাস যে, নারীকে সহবাসে পরিতৃপ্তি দানের ক্ষমতা পুরোপরি পুরুষের লিঙ্গের উপর নির্ভর করে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সফল সহবাস এবং এই বদ্ধমূল বিশ্বাস কি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত? যতবার নারীর সঙ্গে সহবাসে লিপ্ত হবে ততবার পুরুষ একইরকম পরিতৃপ্তি নিজে অনিভব করবে এবং নারীকেও সেই পরিতৃপ্তি দিতে পারবে এমন ধারণা নিতান্তই ভ্রান্ত ও অমূলক, আবার নিজেদের যৌন সক্ষমতা সম্পর্কে পুরুষের অহেতুক দুশ্চিন্তাও তাদের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর, এবং তা পুরুষ ও নারীর মিলনে বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। 

এইসব ভীতির অধিকাংশেরই মূলে যে কারণ বর্তমান তা হল অজ্ঞতা। এই অজ্ঞতা নারী ও পুরুষ দুজনেরই মানসিকতার প্রভূত ক্ষতিসাধন করতে পারে এবং চরমানন্দ অর্জনের ফলেও তা বিশাল প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াতে পারে। প্রায় প্রত্যেক পুরুষই তার জীবনের কোনও না কোনও এক সময়ে নিজের লিঙ্গের আকার নিয়ে চিন্তা করতে দেখা যায়। ছোট ছোট ছেলেদের অনেককেই দেখা যায় তাদের কার লিঙ্গ আকারে কত বড় তাই নিয়ে নিজেদের মধ্যে গভীর ভাবে আলোচনা করতে। তেমনই যেসব পুরুষের লিঙ্গ আকারে অপেক্ষাকৃত ছোট তাদের অনেকেই অহেতুক এই দুশ্চিন্তায় ভোগেন যে হয়ত বিবাহিত জীবনে তিনি তার জীবনসঙ্গিনীকে যৌন পরিতৃপ্তি দিতে পারবেন না আর তার লিঙ্গের ক্ষুদ্রাকৃতিই এই অক্ষমতার জন্য দায়ী। 

ক্রমাগত্মনের কোণে এই অহেতুক ভ্রান্তি পুষতে পুষতে এক সময় সেই পুরুষ যদি কোনও মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হন তবে তা আশ্চর্যের কিছুই হবে না। যে পুরুষ এই ধরণের ভ্রান্ত ধারনা মনে পোষণ করেন অথবা যে নারীর মনে এই ধারনা জম্ম নিয়েছে যে, তার পুরুষ সঙ্গীর লিঙ্গের আকৃতি ক্ষুদ্র তাই তিনি তাঁকে যথেষ্ট যৌন পরিতৃপ্তি সহবাস কালে দিতে পারেন না, তারা দুজনেই স্বেচ্ছায় এক বিপর্যয়ের পথে এগিয়ে চলেছেন যা তাদের যেকোন ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। 

স্ত্রী পুরুষ, শ্রেণী, অর্থনৈতিক মাপকাঠি এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বিশেষে এ এক নিদারুণ সত্য। এখানে অনিবার্যভাবে চিকিৎসকদের প্রসঙ্গ এসে পড়ছে—আপামর জনসাধারণের কাছে যৌনজ্ঞানকে সবরকমের সংস্কারমুক্ত অবস্থায় পৌঁছে দেওয়া যাদের অন্যতম নৈতিক ও পেশাগত দায়িত্ব। ১৯৫০-এর দশকে আমেরিকার এক বিখ্যাত মেডিক্যাল কলেজের মনসমীক্ষণ বিভাগের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসেছিলেন যে, শুধু সাধারণ মানুষই নয়, বহু অভিজ্ঞ চিকিৎসকও এই বিশ্বাসে বিশ্বাসী যে, সহবাসের সময় নারীকে পুরুষের পরিতৃপ্তি দানের প্রশ্নটি পুরুষের লিঙ্গের আকৃতির ওপর নির্ভরশীল। ইতিহাসের দিকে একবার পেছন ফিরে তাকালে দেখা যাবে লিঙ্গের আকার সম্পর্কে পুরুষের দুশ্চিন্তা যুগ যুগ ধরে মনুষ্য সমাজে প্রবহমান। 

প্রাক-কল্মবো মেক্সিকোর কিছু কিছু অঞ্চলে খননকার্য চালিয়ে প্রত্মতাত্ত্বিকের এমন অনেক মাটি ও পাথরের তৈরি লোকলিল্পের নিদর্শন পেয়েছেন যাদের গঠন দেখে বোঝা যায় যে আসিসযুগেও সহবাসকালে নারীকে পূর্ণ পরিতৃপ্তি দানের চিন্তা পুরুষের মনকে আচ্ছন্ন করে রাখত। মাটির তৈরি এরকম অসংখ্য নিদর্শন সেখানে পাওয়া গেছে গেছে যেগুলো বর্ধিত আকারের পুরুষের লিঙ্গের প্রতিরূপ। রেনেশাঁসের যুগে সমাজের ওপরতলায় কিছু শৌখীন মানুষ এক ধরনের কৃত্রিম আবরণ দিয়ে তাদের লিঙ্গ ঢেকে রাখত এবং এর ফলে তাদের লিঙ্গের আকার বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে হত। 

আরও পড়ুন … মহিলাদের কোন বিষয়গুলি একজন পুরুষকে পাগল করে নারীর রূপের পূজারি পুরুষ। প্রতিটি পুরুষই চায় তার সঙ্গী অবশ্যই স্মার্ট এবং আকর্ষণী হবে৷ তাকে আকৃষ্ট করতে হবে। আর নারীর কিছু আলাদা গুন আছে৷ যা একজন পুরুষকে তার দিকে আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। সেই গোপন বিষয়গুলি একবার ঝালিয়ে নিতে পারেন৷ লম্বা পা: বেশিরভাগ পুরুষ সুঠাম লম্বা পায়ের নারীকে সুন্দরী মনে করে। সম্প্রতি ট্যুইটারে চালানো সমীক্ষায় এই ফলাফল পাওয়া গিয়েছে। হাই হিল: নারীর হাই-হিল পুরুষের জন্য আরও একটি অবসেশ্যান। 

পুরুষরা নারীর সুন্দর পা তথা সুন্দর জুতো যুক্ত পা পছন্দ করে। শক্তিশালী ধর্মীয় বিশ্বাস: নারী কতটা ধার্মিক তার ছেয়ে সে ধর্মীয় অনুভুতি সম্পর্কে কতটা আস্থাশীল তার উপর একজন পুরুষের ওই নারীর প্রতি ভালোলাগার মাত্রা নির্ভর করে। সুগন্ধী: মহিলাদের শরীরের মিষ্টি সুগন্ধ পুরুষের আকৃষ্টতায় নেশা ধরায়। এটি বাধ্যতামুলন নয় যে, নারীকে কোন একটি পারফিউম ব্যবহার করতে হবে৷ নারী শরীরে প্রাকৃতিকভাবে যে গন্ধ থাকে, তা পুরুষ বধে একধরনের প্রাকৃতিক অস্ত্র। আত্মবিশ্বাস: পুরুষকে আকৃষ্ট করতে নারীর আত্মবিশ্বাসের বিকল্প নেই।

 যে নারী তার সৌন্দর্য্য এবং ব্যাক্তিত্ব নিয়ে আত্মবিশ্বাসী, পুরুষ তাকে ততটা বেশি পছন্দ করে। হাস্যোজ্জলতা: সদা হাস্যোজ্জল নারীকে পুরুষের পছন্দের শীর্ষে রাখে। ঘোমড়ামুখো নারী পুরুষের প্রধান অপছন্দ। সামান্য পিঠ খোলা: শুনতে বিশ্রী শুনাচ্ছে? আসলে পুরুষ নারীর পিঠ সামান্য খোলা অবস্থায় দেখতে পছন্দ করে। তবে অবশ্যই কাপড় থাকতে হবে৷ পিঠের কটি হাড্ডির উপর পর্যন্ত। সঙ্গীর নাম ধরে ডাকা: অনেক পুরুষ তাদের স্ত্রীর মুখে তাদের নাম শুনতে চান। বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রী একা থাকলে স্বামীর কানে ফিসফিস করে তার নাম উচ্চারন করে কথা বলা অনেক পুরুষের জন্য আনন্দদায়ক বিষয়। বক্রাকার কোমর: পুরুষ নারীর কোমরের খাঁজ তথা কার্ভ দেখতে পছন্দ করে। নিতম্ব শরীরের সঙ্গে মানানসই হওয়া সৌন্দর্য্যের অন্যতম একটি আনুষাঙ্গিকতা। পরিপাটি জামা-কাপড়: প্রত্যেক পুরুষই নারীর পরিপাটি সাজের আশিক। তবে তা অবশ্যই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মনে হতে হবে।

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

রাতে বউকে আদর করতে না জানলে বউ থাকবে না। নানা অযুহাতে ঝগড়া ঝাটি, ক্যাট ক্যাট করবে। তাই প্রতিটি দায়িত্ববান পুরুষের উচিত স্ত্রীকে রাতের বেলায় সময় দেয়া।

নিজের পুরুষত্ব নিয়ে যদি কোনো সমস্যা থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে মেডিসিন খান। স্ত্রী এসব সরাসরি বলবে না কিন্তু তার ব্যবহারে আপনি বুঝে যাবেন স্ত্রী কি চায়। তাই অবশ্যই শারীরিক ব্যাপারটা গুরুত্ব দিবেন দাম্পত্য জীবনে। এটা যার ঠিক নেই তার দাম্পত্য জীবন অসুখের হয়।

একটা বিবাহিত মেয়েরও মাসিক হয় নিয়মিত প্রতি মাসে। তার শারীরিক চাহিদা না মেটালে মেয়েটির মাসিকেরও সমস্যা হয়। বিয়ের পরে স্বামীর সাথে শারীরিক মিলনের কারনে তার শরীরে নানাবিধ পরিবর্তন আসে। যার কারনে পুরুষ স্বামী যদি মিলনে অক্ষম হয় তবে মেয়েটির শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের কষ্ট হয়।

শারীরিক দিক থেকে মেয়েটির মাসিকের সমস্যা হতে পারে। মেয়েটির জরায়ুতে সমস্যা হতে পারে। শরীরের যন্ত্রনা বা কামনা লাঘবে মেয়েটির তখন মাস্টারবেশন করতে হয়।

তাই বিবাহিত পুরুষের প্রথম দায়িত্ব স্ত্রীকে বিছানায় হ্যাপী রাখা। তাকে সময় দেয়া। প্রচুর চুম্মন, মর্দন এসব করা। এর পরে নিজের পুরুষাংগ দিয়ে সহবাসে মিলিত হওয়া।

এটা যে পুরুষ করতে পারে না সে পুরুষ অক্ষম। তার পুরুষত্বে সমস্যা আছে।

স্ত্রী তখন তার ভিতরে অনেক সময় সেই কষ্ট পুষে রাখে। নিজের মধ্যে রেখে দেয় ও নিজে ভিতরে ভিতরে শারীরিক চাহিদা মেটানোর তাড়নায় পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। তখন সে সময় কাটানোর জন্য এই ছেলে, সেই ছেলের সাথে মোবাইলে সুখ দুঃখের কথা বলে বা নাটক, সিরিয়াল দেখার নাম করে নায়ক বা টিভি অভিনেতাকে নিয়ে নিজের মনে ফ্যান্টাসীর জগতে চলে যায়। অনেক সময় খারাপ সম্পর্কেও জড়িয়ে যায়।

তাই প্রতিটি পুরুষের উচিত স্ত্রী যাতে পরকীয়ায় আসক্ত না হয় সেই জন্য নিয়মিত সহবাস করা। যদি কোনো দিন ইচ্ছে নাও করে তবুও স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব হিসেবে সহবাসে প্রচুর আদর ভালোবাসা দেয়া।

যদি ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাংগ উত্থান জনিত সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করে নিজের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা করতে হবে এবং অবশ্যই কনডম পড়ে বউকে আদর করতে হবে। তা না হলে দেশের জনসংখ্যা বাড়তেই থাকবে। যখন বাচ্চা চাইবেন সেই সময় ছাড়া বাকি সময়ে কনডম অবশ্যই ব্যবহার করুন। প্রতিটি বিবাহিত পুরুষের জন্যেই এটা অবশ্য কর্তব্য।

Thursday, August 25, 2022

Reproductive Anatomy

 Reproductive Anatomy

সেক্স শব্দটা আমাদের সমাজে এখনো ট্যাবু এবং sexual organ বলতে অনেকে শুধু উরুসন্ধিতে থাকা বিশেষ অঙ্গকেই বুঝে। কিন্তু আসলেই কি তাই? আমাদের শরীরের sex and reproductive অঙ্গ কোনগুলো?

এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে কিশোর-কিশোরী থেকে বয়স্করাও অনেক ভুল তথ্য পেয়ে থাকেন। কেননা এখন পর্যন্ত বাংলায় এসব নিয়ে লেখালেখি খুব একটা বেশি নেই।

তাই আজকে আমরা প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিস্তারিত কথা বলার চেষ্টা করব।

যৌন ও প্রজনন অঙ্গ কী?

আপনার লিঙ্গ বা যৌনাঙ্গ (genitals) সহ অন্যান্য যেসব অঙ্গ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যৌন ও প্রজনন কাজে ভূমিকা রাখে সেসব অঙ্গকে যৌন ও প্রজনন অঙ্গ বলে।

শরীরের sexual anatomy এবং reproductive anatomy এক নয়, কিছুটা পার্থক্য আছে। সেক্স অর্গান সেক্সের কাজে এবং রিপ্রডাক্টিভ অর্গান সন্তান জম্মদানের সাথে সম্পর্কিত।

যেমন : পেনিস ও ভ্যাজাইনা সেক্স অর্গান এবং জরায়ু ও শুক্রাশয়( টেস্টিকল) হচ্ছে রিপ্রডাক্টিভ অর্গান।

সেক্স অর্গান সাধারণত শরীরের বাইরের দিকে এবং রিপ্রডাক্টিভ অর্গান ভেতরে থাকে।

শরীরের কোন কোন অংশ সেক্সুয়াল?

শরীরের যে কোনো অঙ্গই সেক্স অর্গান হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আমাদের সবকিছু যেহেতু ব্রেইন নিয়ন্ত্রণ করে তাই ব্রেইনকেও সেক্স অর্গান বলা যায়। আপনার ত্বকে মিলিয়ন মিলিয়ন নার্ভ রয়েছে যার ফলে বিপরীত বা সমলীঙ্গের কেউ আপনাকে স্পর্শ করলে আপনি এরাউজড হয়ে যান।

তবে শরীরের যেসব জায়গায় টাচ করলে সেক্সুয়ালি এরাউজড হওয়া যায় সেসব জায়গাকে একত্রে

'erogenous zones' বলে। একেক মানুষের erogenous zone একেক রকম হতে পারে।

তবে কমন জোন হচ্ছে : ব্রেস্ট এবং নিপলস, পায়ু, ঘাড়, ঠোঁট, মুখ, জিহবা, পিঠ, আঙ্গুল, হাত, পায়ের তলা, কানের লতিকা বা ইয়ারলোবস এবং উরু।

সবার sex anatomy কি সেইম?

নারী-পুরুষ অবশ্যই আলাদা, সেটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু পুরুষে-পুরুষে এবং নারীতে-নারীতে anatomy'র পার্থক্য কেমন? পার্থক্য অল্প-বিস্তর সবারই আছে, মানে সবাই ইউনিক।

আপনি জম্মের সময় একটা পেনিস নিয়ে জম্ম নিয়েছেন দেখে আপনাকে পুরুষ বলা হচ্ছে, ভ্যাজাইনা নিয়ে জম্মিয়েছেন বলে নারী বলা হচ্ছে। কিন্তু আপনার জেন্ডার আইডেন্টিটি সারাজীবন একই থাকবে এরকম কোনো কথা নাই।

যাদের জম্ম থেকে সারাজীবন জেন্ডার আইডেন্টিটি একই থাকে তাদের বলে cisgender. আর যাদের পরবর্তীতে পরিবর্তিত হয় বা করা হয় তাদের transgender বলে। অলৌকিকভাবে ছেলে থেকে মেয়ে বা মেয়ে থেকে ছেলে হওয়ার কথা হয়তো শুনে থাকবেন কিন্তু ব্যাপারটা অলৌকিক না, এটা লৌকিক এবং এদের ট্রান্সজেন্ডার বলে। অনেকে ইচ্ছা করেই হয়ে থাকে।

আর যাদের anatomy ছেলে-মেয়ে কারও সাথেই পরিপূর্ণ মিলে না তাদের বলে intersex।

Female sex anatomy : (Sexual and Reproductive)

সাধারণত মেয়েদের sexual anatomy বলতে vulva (যেটাকে আমরা vagina বলি) এবং reproductive anatomy বলতে জরায়ু এবং ডিম্বাশয় বোঝায়।

Female Sexual anatomy : external parts (১ নং ছবি)

যৌনাঙ্গের শরীরের বাইরের অংশকে বলা হয় vulva. আমরা সাধারণত যৌনীকে ভ্যাজাইনা বলে থাকি কিন্তু ভ্যাজাইনা আসলে vulva এর একটি অংশ মাত্র।

সব মেয়েদের vulva পুরোপুরি একই রকম না হলেও কিছু ব্যাসিক অংশ একই থাকে।

Vulva এর বিভিন্ন অংশ :

১. Labia : যৌনীমুখের (vaginal opening) আশেপাশে কিছু চামড়ার ভাজ থাকে। এটাকে Labia বলে। এর বাইরের অংশ সাধারণত মাংসল হয় এবং পিউবিক হেয়ারে ঢাকা থাকে। ভেতরের অংশ ক্লিটোরিস থেকে শুরু হয়ে যৌনীমুখ পর্যন্ত থাকে।

Labia ছোট কিংবা বড়, স্মুথ বা কুচকানো হতে পারে। ভাজগুলো সমান নাও হতে পারে। এর কালার পিংক থেকে শুরু করে ব্রাউন হতে পারে।

বয়সের সাথে কালার চেঞ্জ হতে পারে। এতে সমস্যা নেই।

২. Clitoris : এটা সকল সুখের মূল, আই মিন যৌন সুখের। এটা সফট টিস্যু দিয়ে গঠিত।

Clitoris tip (AKA glans) vulva এর ঠিক উপরে অবস্থিত। এখানে labia 'র ভেতরের অংশ মিলিত হয়। নারীরা স্বমেহনের সময় এটা নড়াচড়া করে আনন্দ লাভ করতে পারেন।

যোনীপথের ভেতরে চারপাশে ক্লিটোরিস থাকে। এটার দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ ইঞ্চি। এটা স্পঞ্জি টিস্যু দিয়ে গঠিত হওয়ার ফলে ইন্টারকোর্সের সময় বিস্তৃত হতে পারে।

শরীরের অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় এখানে হাজার হাজার নার্ভ এসে পৌছায়। আপনাকে প্রচন্ড যৌনসুখ দেয় এই নার্ভগুলা।

৩. Urethra : এট প্রসাবের জন্য।

৪. যোনীমুখ : এটাকে মূল অংশ বলা যায়। ঋতুস্রাব বের হওয়া, বাচ্চা জম্ম নেওয়া, ইন্টারকোর্সের সময় পেনিস প্রবেশ এখান দিয়ে হয়।

৫. মলদ্বার : এখানেও বেশ কিছু নার্ভ থাকে যার ফলে কিছু লোক মলদ্বারেও যৌন সুখ অনুভব করে।

৬. Mons pubis : vulba এর উপরে, কোমড়ের নিচে অংশ। বয়ঃসন্ধিকালে এখানে পিউবিক হেয়ার উঠে। এটাও সেন্সেটিভ অংশ।

_____________

Female Sex Anatomy : Internal Parts

(২ নং ছবি)

১. Vagina : এটা একটা টিউব যা দিয়ে vulva এর সাথে সার্ভিক্স এবং জরায়ুর সংযোগ স্থাপিত হয়। এর চারপাশের দেয়ালে ক্লিটোরিস থাকে।

পেনিস, ফিঙ্গার বা সেক্স টয়েজ এখানে প্রবেশ করানো হয়।

২. Cervix : ভ্যাজাইনা টিউবের পরের অংশ হচ্ছে সার্ভিক্স। এটা জরায়ু এবং ভ্যাজাইনার মাঝামাঝি অবস্থিত।

যেহেতু এটা জরায়ুর সাথে কানেক্টেড, সেহেতু এখান দিয়েই স্পার্ম ভেতরে যায়, ঋতুস্রাব বেরিয়ে আসে এবং সন্তান জম্মদানের সময় এটা প্রসারিত হয়ে যায়।

এটা আপনি চাইলে আঙুল দিয়ে বা পেনিস দিয়ে অনুভব করতে পারবেন কারণ এটা বেশি ভেতরে নয়। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন, এটা ভ্যাজাইনার তুলনায় প্রসারিত জায়গা তাই এখানে চাইলে অনেক কিছু রাখা যায় ( ভিডিওতে যেমনটা দেখায়)

৩. Uterus (জরায়ু) : সার্ভেক্সের পরেই জরায়ু। জরায়ু নাশপাতি আকৃতির এবং পেশি দ্বারা গঠিত। সাধারণত ছোট্ট মুষ্টি পরিমাণ জায়গা থাকে কিন্তু প্রয়োজনে প্রসারিত হতে পারে যেহেতু পেশি দ্বারা গঠিত। এখানেই বাচ্চার বৃদ্ধি ঘটে।

যৌন উত্তেজনার সময় জরায়ু নাভির দিকে এগিয়ে যায় যার ফলে তখন ভ্যাজাইনা আরও দীর্ঘ হয়। এটাকে টেন্টিং বলে।

৪. Ovaries (ডিম্বাশয়) : এখানে ডিম্বাণু উৎপন্ন হয় এবং জমা থাকে। এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টরন এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনও এখানে উৎপন্ন হয়।

এই হরমোনগুলো নারীদের পিরিয়ড এবং প্রেগ্ন্যাসির নিয়ন্ত্রণ করে।

ডিম্বাশয় থেকে বয়ঃসন্ধি শুরু হওয়ার পর থেকে একটি করে ডিম উন্মুক্ত হয়।

৫. Fallopian tubes : নলের মতো সরু দুইটা নালি। এটার মাধ্যমে ডিম্বাশয় (Ovaries) থেকে ডিম্বাণু (egg) জরায়ুতে পৌঁছে। স্পার্ম এটার মধ্যে দিয়ে গিয়ে ডিম্বাণু নিষিক্ত করতে চায়।

৬. Fimbriae : দুটি ফেলোপিয়ান টিউবের শেষ প্রান্তে দুটি ফিম্ব্রায়ি থাকে। এদের কাজ হলো ডিম্বাশয়ে উৎপন্ন ডিম্বাণু জরায়ুতে যেতে সাহায্য করা।

৭. Bartholin's Glands : এটা যোনীমুখের কাছাকাছি (ভেতরের দিকে) অবস্থিত এবং নারীদের যৌন উত্তেজনার সময় এটা থেকে লুব্রিকেট বের হয় যা যোনীপথকে পিচ্ছিল রাখে।

৮. Skene’s gland : Urethrae এর দুইপাশেই এই গ্রন্থি থাকে। নারীদের অর্গাজম টাইমে যখন ejaculation ঘটে তখন এখান ফ্লুইড বের হয়।

এই গ্রন্থিকে paraurethral glands ব female prostate glands ও বলে।

৯. হাইমেন : এটাকে সতীচ্ছেদ পর্দা বলে অনেকে (যদিও এসব মিথ মাত্র)। এটা পাতলা এবং মাংসল একটা পর্দা যা যোনীমুখে থাকে। যোনীমুখে এটা বিভিন্ন ভাবে থাকতে পারে এবং পুরো বা আংশিক ঢেকে রাখতে পারে।

১০. G-Spot : ভ্যাজাইনার কয়েক ইঞ্চি ভেতরে এটা অবস্থিত।

অনেকেই G-Spot কে স্পর্শ করে প্রচুর আনন্দ পান। এটাকে গুজব ধরা হয় যদিও।

__________________________________

Male Sex Anatomy : External Part

( ৩ নং ছবি)

পুরুষদের বাহ্যিক সেক্সুয়াল অ্যানাটমি বলতে আমরা পেনিস এবং অন্ডকোষ থলিকেই জানি।

Penis (পুরুষাঙ্গ) : পুরুষাঙ্গে সাধারণত তিনটি স্তর থাকে। এটা sponge tissue দিয়ে গঠিত। এই টিস্যুতে যখন রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায় তখন পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে উত্থিত হয়।

পুরুষাঙ্গের এভারেজ দৈর্ঘ্য ৫-৭ ইঞ্চি। উত্তেজিত এবং অনুত্তেজিত অবস্থায় এর দৈর্ঘ্য বেশিরভাগ ব্যাক্তির ক্ষেত্রে সেইম থাকে তবে অনেকের উত্তেজিত অবস্থায় দৈর্ঘ্য বেশি হয়।

পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে আলগা কিছু চামড়া থাকে। এটাকে foreskin বলে। খতনা করার মাধ্যমে অনেকেই এই অংশটা অনেকেই কেটে ফেলে।

খতনা করা ভালো না খারাপ সেই বিতর্কে আমরা যাব না।

সবার পুরুষাঙ্গ এক হয় না। বড়-ছোট কিংবা সোজা-বাঁকা হতে পারে কিন্তু একটা স্বাভাবিক পুরুষাঙ্গে নিম্নোক্ত অংশগুলো থাকবে।

১. Glans : পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে পিংক-সাদা রঙের অংশ। একটি ছিদ্রের মাধ্যমে মূত্রনালি এখানে উন্মুক্ত হয়। প্রসাব, বীর্য বা precum যাই বলেন সব এই ছিদ্র দিয়ে বের হয়।

অধিকাংশ পুরুষদের এটা সবচেয়ে sexually sensitive অংশ।

২. Foreskin : পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে থাকা আলগা চামড়া। খতনা করে কেটে ফেলে অনেকেই। যারা খতনা করে না তাদের ক্ষেত্রে অনুত্তেজিত অবস্থায় এই চামড়া glans কে ঢেকে রাখে। উত্তেজিত হলে চামড়া ভাজ হয়ে পেছনের দিকে চলে আসে এবং glans উন্মুক্ত হয়।

৩. Shaft : শরীরের নিম্নাংশ যেখানে পুরুষাঙ্গ সংযুক্ত থাকে সেখান থেকে শুরু করে glans পর্যন্ত অংশ। এর মধ্যে মূত্রনালি থাকে।

Shaft যৌন উত্তেজনার সময় শক্ত হয়ে যায়।

৪. Frenulum : Shaft এবং Glans এর সংযোগ স্থলে হালকা স্ফীত এই অংশটি অবস্থিত। সাধারণ অবস্থার চেয়ে উত্তেজিত অবস্থায় এটা সুস্পষ্ট হয়।

এটা দেখতে অনেকটা V আকৃতির।

_____

Scrotum (অন্ডকোষ থলি) : পেনিস বা পুরুষাঙ্গের গোড়ার নিচে ঝুলন্ত চামড়ার থলি। এটাতে testicle(অন্ডকোষ বা বিচি) থাকে।

অতিরিক্ত ঠান্ডায় scrotum মোটামুটি টাইট থাকে এবং testicle দুটোকে শরীরের কাছাকাছি রাখে।

গরমে এটা ঝুলে যায় ফলে testicle শরীর থেকে দূরে থাকে। দূরে-কাছে নেওয়ার এই পেশিকে বলে

Cremaster।

scrotum কুচকানো চামড়া এবং চুল দিয়ে আবৃত থাকে। ব্যাক্তিভেদে আকারে কিংবা রঙে পার্থক্য থাকতে পারে। এক পাশের তুলনায় অন্য পাশের অন্ডকোষ ছোট হতে পারে। এটাতে সমস্যা নাই।

Scrotum এ অনেক অনেক পরিমাণে নার্ভ থাকার ফলে মানব দেহের সবচেয়ে সেন্সিটিভ অংশ এটি। একারণে হালকা আঘাতে প্রচন্ড ব্যাথা পাওয়া যায়। অনেকেই তার পার্টনার এখানে মৃদু স্পর্শ করলে যৌন সুখ অনুভব করেন।

Anus ( মলদ্বার) : এটা বাধ্যতামূলক অংশ না। কিছু লোক এখানে স্টিমুলেট করলে যৌন সুখ অনুভব করে।

____________

Male Sex Anatomy : Internal Parts

(৪ নং ছবি)

১. Testicle (অন্ডকোষ) : বলের মতো দেখতে এই গ্রন্থি দুটি scrotum এর মধ্যে থাকে। এই গ্রন্থি শুক্রাণু বা স্পার্ম এবং টেস্টোস্টেরনের মতো হরমোন উৎপাদন করে।

২. Epididymis : নলাকৃতির এই অংশটি অন্ডকোষ এবং vas deferens কে সংযুক্ত করে। অণ্ডকোষের কাছাকাছি এই এলাকায় স্পার্ম পরিপক্ক হয় এবং জমা থাকে।

দুটি অন্ডকোষে একটি করে দুটো Epididymis থাকে।

৩. Vas Deferens : Epididymis এর পরে Seminal Vesicle পর্যন্ত বিস্তৃত টিউবটি হচ্ছে Vas deferens। দুটো epididymis এর সাথে দুটো vas deferens যুক্ত থাকে।

Ejaculation বা বীর্যপাতের সময় epididymis থেকে স্পার্ম এখানে চলে আসে।

৪. Seminal Vesicle : ছোট দুইটা অর্গান, এখানে semen বা বীর্য তৈরী হয়। বীর্য স্পার্মকে মুভ করতে সাহায্য করে।

এরা মূত্রাশয়ের নিচে অবস্থিত।

৫.Prostate Gland : এই গ্রন্থি কিছু ফ্লুইড তৈরী করে যা বীর্যের সাথে মিশে স্পার্মকে মুভ করতে সাহায্য করে।

এটা সেন্সেটিভ অঙ্গ এবং এজন্য নাভির নিচের অংশটায় চাপ দিলে অনেকের ভালো লাগে।

৬. Cowper's Gland : এখানে precum উৎপন্ন হয়। precum হচ্ছে বীর্যপাতের আগে স্বচ্ছ পিচ্ছিল তরল। এটা মূত্রনালীর দেয়ালের ঘর্ষণ কমিয়ে ejaculation এর জন্য প্রস্তুত করে।

প্রোস্টেট গ্রন্থির নিচে এবং মূত্রনালী সংলগ্ন এই গ্রন্থিকে bulbourethral glands ও বলে।

৭. Urethra ( মূত্রনালী) : সেমিনাল ভেসিকল থেকে বীর্য এবং মূত্রাশয় থেকে মূত্র এই নালী দিয়ে দেহ থেকে বের হয়।

Tuesday, May 24, 2022

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

শরীরে অগ্ন্যাশয় যদি যথার্থ ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীরে ইনসুলিনের সঠিক কাজ ব্যাহত হয় তাহলে তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। এ রোগে আক্রান্তদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়; অধিক তৃষ্ণার্ত অনুভব করে এবং বারবার মুখ শুকিয়ে যায়। আক্রান্তরা অতিশয় দুর্বলতা, সার্বক্ষণিক ক্ষুধা, স্বল্পসময়ে দেহের ওজন হ্রাস, চোখে ঝাপসা দেখাসহ নানা সমস্যায় ভোগে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক কয়েকটি খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সবুজ চা : সবুজ চা মানুষের শরীরে ইনসুলিনের মতো কাজ করে; ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ওয়াইল্ড স্যামন : ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অন্যতম একটি ঔষধী খাদ্য ওয়াইল্ড স্যামন। এতে উচ্চমাত্রায় ওমেগা-৩ রয়েছে। ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি বড় উৎস এটি। ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁঁকিও কমায় ওয়াইল্ড স্যামন।

মাছ : গবেষণায় দেখা যায় মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজের ঘনত্ব কমিয়ে ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়তা করে। এতে চর্বিহীন প্রোটিন রয়েছে।

ডিমের সাদা অংশ : ডিম পেশি গঠনকারী খাদ্য। এতে উচ্চমানের প্রোটিন রয়েছে। ডিমের সাদা অংশে উচ্চমানের চর্বিহীন প্রোটিন ও কম মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট রয়েছে যা দুই ধরনের ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

লেবু : লেবু ও লেবুজাতীয় ফল ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে ভিটামিন সির অভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রয়েছে। তবে লেবুজাতীয় ফল খেলে ভিটামিন সির অভাব পূরণ হয়। জাম্বুরা, কমলা, লেবু ও লাইমস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের মতো কাজ করে।

সবুজ শাকসবজি : সবুজ শাকসবজি দুই ধরনের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। পালং শাক, পাতাকপি, শালগম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসপাতা ইত্যাদি খাবারে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম। গবেষণায় বলা হয়, সবুজ শাকসবজি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে

নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

 নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

প্রতীকী ছবি

উচ্চমাত্রার স্ট্রেস, স্থূলত্ব, খারাপ জীবনশৈলী ও নিম্নমানের খাদ্যাভ্যাসের কারণে বর্তমানে তরুণ-তরুণীর মধ্যেও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ। ফলে উচ্চ রক্তচাপ থাকার অর্থ অন্যান্য শারীরিক সমস্যার আশঙ্কাও বেড়ে যাওয়া। উদাহরণ হিসেবে করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক, হার্ট ফেলিওর, আট্রিয়াল ফিব্রিলেশন, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পাওয়া, ক্রনিক কিডনি ডিজিজ, এবং ডিমেনশিয়ার কথা বলা যায়।

মুশকিল হলো- একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে বুঝবেন যে তিনি ইতিমধ্যেই হাইপারটেনশনের মতো সমস্যায় আক্রান্ত? কিছু সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, একজন ব্যক্তির ত্বক, নখ, চুলের অবস্থা দেখেও কিন্তু ওই মানুষটি উচ্চ রক্তচাপের সম্পর্কে আগাম আভাস করতে পারেন। 

উচ্চ রক্তচাপ একদিনে হয় না। দিনের পর দিন অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের ফলশ্রুতি হল হাইপারটেনশন। ফলে অনেকক্ষেত্রেই ধীরে ধীরে চুল, ত্বক ও নখের স্বাস্থ্যে বিশেষ কুপ্রভাব ফেলতে পারে হাইপারটেনশন। এক সংস্থার করা দীর্ঘদিনের স্টাডি অনুসারে, উচ্চ রক্তচাপ ও ত্বকের বলিরেখার মধ্যে যথেষ্ট সম্পর্ক রয়েছে। বিশেষ করে ৪০ থেকে ৪৯ বছর বয়সি নারীদের মধ্যে এই ধরনের সম্পর্কের সত্যতা পাওয়া গেছে।

রক্তে উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের উপস্থিতি হার্টের নানা আর্টারিকে অনমনীয় করে দেয় যা রক্তে এবং অন্যান্য অঙ্গে যথেষ্ট মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছনোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। বিশেষ করে শরীরের সবচাইতে বড় অঙ্গ ত্বকেও রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে বিশেষ সমস্যা তৈরি হতে পারে। ত্বকে সঠিক মাত্রায় রক্ত না পৌঁছলে, স্কিন দ্রুত শুষ্ক হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বলিরেখাও পড়ে দ্রুত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নারীদের ক্ষেত্রে সামগ্রিক যৌবনময় উপস্থিতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। অন্যদিকে পুরুষের ক্ষেত্রে তাদের মুখে বিশেষভাবে প্রভাব ফেলে উচ্চ রক্তচাপ। তবে ত্বক ছাড়াও চুল এবং নখেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে উচ্চ রক্তচাপ।

বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, চুল ঝরে যাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার দিকে ইঙ্গিত করতে পারে। গবেষকরা উচ্চ রক্তচাপ ও চুল পড়ার মধ্যে বিশেষ যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। তাদের তত্ত্ব অনুসারে উচ্চ রক্তচাপের কারণে চুলের গোড়ায় রক্তপ্রবাহ কমে যায়। ফলে চুল ঝরতে থাকে। এমনকী পড়তে পারে টাকও। প্রজননক্ষম বয়সে নারীদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রায়ই ধরা পড়ে। আবার রেনিন-অ্যাঞ্জিওটেনসিন-অ্যালডোস্টেরন সিস্টেম (ব্লাড প্রেশারের নিয়ন্ত্রক) এর সঙ্গে হাইপারটেনশনের বিশেষ যোগ রয়েছে যা নারীদের মধ্যে ফাইব্রোসিস এর সমস্যা তৈরি করে যা চুল ঝরার মতো সমস্যাও তৈরির জন্য দায়ী।

অন্যদিকে কিছু কিছু স্টাডি ও বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে, মাঝের আঙুলের নখের গোড়ায় সাদা অংশের অনুপস্থিতি উচ্চ রক্তচাপের দিকে ইঙ্গিত করে। নখের গোড়ায় কিউটিকলের ঠিক উপরে থাকে এমন অর্ধচন্দ্রাকার লুনুলা। এমনকি ভগ্ন স্বাস্থ্য, রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা কমে যাওয়ার দিকেও নির্দেশ করে নখের গোড়ায় সাদা অংশের অনুপস্থিতি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপরিউক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, ব্লাড প্রেশার চেক করান। এছাড়া ডায়েটের প্রতি বিশেষ নজর দিন। বিশেষ করে লবণ খাওয়া কমান। খাবারে কাঁচা লবণ খাওয়া চলবে না। চলবে না রান্নায় বেশি লবণের ব্যবহার। মাখন, চিজ যথাসম্ভব কম খেতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য। স্ট্রেস লেভেল কম করার জন্য চা এবং কফি যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো। এছাড়া প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করতেই হবে। কিছু না পারলে ঘাম ঝরিয়ে হাঁটতে হবে। এক্সারসাইজ ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে।

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

বিশ্বজুড়ে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্তের খবর মিলছে। ইউরোপের দেশগুলোতে এর প্রভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে আমেরিকা থেকে অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে এই মাঙ্কিপক্স। এই রোগের মূল উৎস আফ্রিকায় খুঁজে পাওয়া গেলেও তা এবার ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে।

স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে মিল

ভারতের বিশিষ্ট চিকিৎসক সুলেমান লাধানি বলেছেন, স্মলপক্সের মতো অতটা তীব্র নয় মাঙ্কিপক্স। যদি দুটি রোগই অর্থপক্সের মতো ভাইরাসের এক একটি ধরন থেকে শরীরে দানা বাঁধে। মূলত আফ্রিকায় এই মাঙ্কিপক্স দেখা যায়। তবে আফ্রিকার বৃষ্টিঅরণ্যে এর মূল উৎস। স্মলপক্সের মতোই মাথার যন্ত্রণা, ব়্যাশ, জ্বর দিয়ে শুরু হয় এই পক্স।

স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে পার্থক্য

মাঙ্কিপক্সের ফলে গ্ল্যান্ড বা লিম্ফ নোড বড় হওয়ার প্রবণতা থাকে। দুটি ক্ষেত্রেই সঙ্গে থাকে জ্বর। যদিও মাঙ্কিপক্সের মৃত্যুর হার ১০ শতাংশ, তবুও এই রোগে সচেতন থাকা প্রয়োজন। বলা হচ্ছে মাঙ্কিপক্স আসতে পারে পশু থেকে। ইঁদুর, কাঠবেড়ালির ত্বক বা তাদের আঁচড় থেকে এই পক্স হতে পারে। এ ছাড়া এই প্রাণীগুলোর রক্ত থেকে এই সমস্যা দানা বাঁধতে পারে। তবে যদি সেই প্রাণী নিজে এই রোগে আক্রান্ত থাকে, তবেই প্রাণী থেকে এই রোগ ছড়াতে পারে।

কীভাবে ছড়াচ্ছে মাঙ্কিপক্স?

মাঙ্কিপক্স আক্রান্তের সর্দি, কাশি থেকে এই রোগ ছড়িয়ে যায়। আক্রান্তের সঙ্গে অনেকক্ষণ মুখোমুখী কথা বললে এই রোগ ছড়িয়ে যেতে পারে। যৌন মিলন থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে। এ ছাড়া এমন কোনো জিনিস, বা পোশাক, ভাইরাস আক্রান্তের রক্ত থেকে ছড়িয়ে যায় এই রোগ।

কীভাবে সেরে যায় এই রোগ?

চিকিৎসক চিকিৎসক লাধানি বলেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায় মাঙ্কিপক্স। এটি নিজে থেকেই সেরে ওঠে বেশিরভাগ সময়। তবে প্রয়োজনে ওষুধের দরকার পড়ে। অল্প থাকতেই বা লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসায় সেরে ওঠে মাঙ্কিপক্স।

Tuesday, November 30, 2021

যেভাবে বুঝবেন শরীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল

 যেভাবে বুঝবেন শরীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল

যেভাবে বুঝবেন শরীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল

ক্ষতিকর প্যাথোজেন ও অন্যান্য পরিবেশগত সমস্যা থেকে শরীরকে রক্ষা করতে ইমিউন সিস্টেম সাহায্য করে। সংক্রামক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। একজন ব্যক্তির ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল হওয়ার পিছনে রয়েছে কিছু গুরুতর অসুস্থতা। 

ধূমপান, অ্যালকোহল পান করা, দুর্বল পুষ্টি, মানসিক চাপ, স্থূলতা, বার্ধক্য, এইচআইভি, ডায়াবেটিস, ক্যানসার বা করোনাভাইরাসে মতো চিকিত্‍সা পরিস্থিতিতে বা স্টেরয়েড, কেমোথেরাপির মতো ওষুধ খেলে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়। ইমিউন সিস্টেম যে দুর্বল তার উপসর্গগুলি কী কী-

ঘন ঘন ঠান্ডা লাগা ও অন্যান্য সংক্রমণ- প্রাপ্তবয়স্কদের বছরে ২ থেকে ৩বার সর্দি বা সংক্রমণজনিত রোগ বাধে। সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে আবার সেরেও ওঠে। এমনটা যদিও স্বাভাবিক ঘটনা। তবে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, তাদের মধ্যে বারবার ঠান্ডা লেগে সর্দি ও কাশি হওয়া, অন্যান্য সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।

হজমের সমস্যা- অনেক বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে, বেশিরভাগ রোগের মূলে রয়েছে দুর্বল পাচনতন্ত্র। দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের লক্ষণ ও উপসর্গ এবং হজমের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ঘন ঘন ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফোলাভাব ইত্যাদি।

ক্ষত নিরাময় হতে বিলম্ব হওয়া- ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হলে ক্ষত, প্রদাহ, আঘাত বা অস্ত্রোপচারের পরে শ্রতগুলি আরোগ্য হতে বেশি সময় নেয়। সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।

সহজেই ক্লান্তি বোধ করা- দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকলে ক্লান্তি বোধ করা স্বাভাবিক। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া দরকার। তবে বিশ্রাম নেওয়ার পরও যাদের অলস ভাব বা ক্লান্তিভাব দেখা যায়, তাদের চিকিত্‍সকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া উচিত।

ত্বকের সংক্রমণ- ত্বক হল শরীরের একটি প্রাচীর। দুর্বল ইমিউন সিস্টেম ত্বকের বাধাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। যার ফলে ঘন ঘন ত্বকে ফুসকুড়ি, জ্বালাভাব, সংক্রমণ বা শুষ্ক ত্বক হয়।

ব্লাড ডিসঅর্ডার এবং ব্লাড ক্যান্সার- কিছু রক্তের ব্যাধি দুর্বল ইমিউন সিস্টেমকে নির্দেশ করে, যেমন অ্যানিমিয়া, হিমোফিলিয়া (রক্তক্ষরণ ব্যাধি), রক্ত ​​জমাট বাঁধা এবং রক্তের ক্যান্সার (লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা এবং মাইলোমা)।

এছাড়া অঙ্গের প্রদাহ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দিতে পারে। আঘাত, টক্সিন, প্যাথোজেন, ট্রমা, তাপ ইত্যাদির কারণে অঙ্গ প্রদাহ হতে পারে। শরীরের টিস্যুতে যে কোন আঘাতের ফলে প্রদাহ হয় তা দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের লক্ষণ।

যেসব বদঅভ্যাস মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর

যেসব বদঅভ্যাস মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর

যেসব বদঅভ্যাস মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকরমস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখা খুবই জরুরি। আর মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কিছু বিশেষ যত্ন ও সাবধানতা জরুরি। অথচ নিজের অজান্তেই প্রতিদিন অসংখ্য ভুল কাজে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যহানি করে চলেছি আমরা নিজেরাই।

সাতটি বদঅভ্যাস মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর- 

১. সকালের নাস্তা ভুলে যাওয়া/মিস করা
২. রাতে দেরিতে ঘুমানো
৩. অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া
৪. সকালে অধিক পরিমাণে ঘুমানো 
৫. খাওয়ার সময় টিভি বা কম্পিউটার দেখা
৬.  ক্যাপ/স্কার্ফ বা মোজা পরে ঘুমানো
৭. ইচ্ছাকৃতভাবে প্রস্রাব আটকে রাখা/বন্ধ করে রাখা

Wednesday, July 7, 2021

That bad habit is harmful effects on the brain

That bad habit is harmful effects on the brain

That bad habit is harmful to the brain

It is very important to keep the brain healthy. And some special care and precautions are necessary to maintain good brain health. But unknowingly, we ourselves are harming the health of the brain by doing innumerable wrong deeds every day.

Seven Bad Habits Harmful To The Brain- 

1. Forget / miss breakfast
Sleeping late at night
3. Eating extra sweet national food
4.
more sleep in the morning.
watching TV or computer while eatingSleeping after cap/scarf or socks
6. Deliberately withholding/stopping urination

Translate

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ