Search This Blog

Thursday, August 25, 2022

Reproductive Anatomy

 Reproductive Anatomy

সেক্স শব্দটা আমাদের সমাজে এখনো ট্যাবু এবং sexual organ বলতে অনেকে শুধু উরুসন্ধিতে থাকা বিশেষ অঙ্গকেই বুঝে। কিন্তু আসলেই কি তাই? আমাদের শরীরের sex and reproductive অঙ্গ কোনগুলো?

এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে কিশোর-কিশোরী থেকে বয়স্করাও অনেক ভুল তথ্য পেয়ে থাকেন। কেননা এখন পর্যন্ত বাংলায় এসব নিয়ে লেখালেখি খুব একটা বেশি নেই।

তাই আজকে আমরা প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিস্তারিত কথা বলার চেষ্টা করব।

যৌন ও প্রজনন অঙ্গ কী?

আপনার লিঙ্গ বা যৌনাঙ্গ (genitals) সহ অন্যান্য যেসব অঙ্গ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যৌন ও প্রজনন কাজে ভূমিকা রাখে সেসব অঙ্গকে যৌন ও প্রজনন অঙ্গ বলে।

শরীরের sexual anatomy এবং reproductive anatomy এক নয়, কিছুটা পার্থক্য আছে। সেক্স অর্গান সেক্সের কাজে এবং রিপ্রডাক্টিভ অর্গান সন্তান জম্মদানের সাথে সম্পর্কিত।

যেমন : পেনিস ও ভ্যাজাইনা সেক্স অর্গান এবং জরায়ু ও শুক্রাশয়( টেস্টিকল) হচ্ছে রিপ্রডাক্টিভ অর্গান।

সেক্স অর্গান সাধারণত শরীরের বাইরের দিকে এবং রিপ্রডাক্টিভ অর্গান ভেতরে থাকে।

শরীরের কোন কোন অংশ সেক্সুয়াল?

শরীরের যে কোনো অঙ্গই সেক্স অর্গান হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আমাদের সবকিছু যেহেতু ব্রেইন নিয়ন্ত্রণ করে তাই ব্রেইনকেও সেক্স অর্গান বলা যায়। আপনার ত্বকে মিলিয়ন মিলিয়ন নার্ভ রয়েছে যার ফলে বিপরীত বা সমলীঙ্গের কেউ আপনাকে স্পর্শ করলে আপনি এরাউজড হয়ে যান।

তবে শরীরের যেসব জায়গায় টাচ করলে সেক্সুয়ালি এরাউজড হওয়া যায় সেসব জায়গাকে একত্রে

'erogenous zones' বলে। একেক মানুষের erogenous zone একেক রকম হতে পারে।

তবে কমন জোন হচ্ছে : ব্রেস্ট এবং নিপলস, পায়ু, ঘাড়, ঠোঁট, মুখ, জিহবা, পিঠ, আঙ্গুল, হাত, পায়ের তলা, কানের লতিকা বা ইয়ারলোবস এবং উরু।

সবার sex anatomy কি সেইম?

নারী-পুরুষ অবশ্যই আলাদা, সেটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু পুরুষে-পুরুষে এবং নারীতে-নারীতে anatomy'র পার্থক্য কেমন? পার্থক্য অল্প-বিস্তর সবারই আছে, মানে সবাই ইউনিক।

আপনি জম্মের সময় একটা পেনিস নিয়ে জম্ম নিয়েছেন দেখে আপনাকে পুরুষ বলা হচ্ছে, ভ্যাজাইনা নিয়ে জম্মিয়েছেন বলে নারী বলা হচ্ছে। কিন্তু আপনার জেন্ডার আইডেন্টিটি সারাজীবন একই থাকবে এরকম কোনো কথা নাই।

যাদের জম্ম থেকে সারাজীবন জেন্ডার আইডেন্টিটি একই থাকে তাদের বলে cisgender. আর যাদের পরবর্তীতে পরিবর্তিত হয় বা করা হয় তাদের transgender বলে। অলৌকিকভাবে ছেলে থেকে মেয়ে বা মেয়ে থেকে ছেলে হওয়ার কথা হয়তো শুনে থাকবেন কিন্তু ব্যাপারটা অলৌকিক না, এটা লৌকিক এবং এদের ট্রান্সজেন্ডার বলে। অনেকে ইচ্ছা করেই হয়ে থাকে।

আর যাদের anatomy ছেলে-মেয়ে কারও সাথেই পরিপূর্ণ মিলে না তাদের বলে intersex।

Female sex anatomy : (Sexual and Reproductive)

সাধারণত মেয়েদের sexual anatomy বলতে vulva (যেটাকে আমরা vagina বলি) এবং reproductive anatomy বলতে জরায়ু এবং ডিম্বাশয় বোঝায়।

Female Sexual anatomy : external parts (১ নং ছবি)

যৌনাঙ্গের শরীরের বাইরের অংশকে বলা হয় vulva. আমরা সাধারণত যৌনীকে ভ্যাজাইনা বলে থাকি কিন্তু ভ্যাজাইনা আসলে vulva এর একটি অংশ মাত্র।

সব মেয়েদের vulva পুরোপুরি একই রকম না হলেও কিছু ব্যাসিক অংশ একই থাকে।

Vulva এর বিভিন্ন অংশ :

১. Labia : যৌনীমুখের (vaginal opening) আশেপাশে কিছু চামড়ার ভাজ থাকে। এটাকে Labia বলে। এর বাইরের অংশ সাধারণত মাংসল হয় এবং পিউবিক হেয়ারে ঢাকা থাকে। ভেতরের অংশ ক্লিটোরিস থেকে শুরু হয়ে যৌনীমুখ পর্যন্ত থাকে।

Labia ছোট কিংবা বড়, স্মুথ বা কুচকানো হতে পারে। ভাজগুলো সমান নাও হতে পারে। এর কালার পিংক থেকে শুরু করে ব্রাউন হতে পারে।

বয়সের সাথে কালার চেঞ্জ হতে পারে। এতে সমস্যা নেই।

২. Clitoris : এটা সকল সুখের মূল, আই মিন যৌন সুখের। এটা সফট টিস্যু দিয়ে গঠিত।

Clitoris tip (AKA glans) vulva এর ঠিক উপরে অবস্থিত। এখানে labia 'র ভেতরের অংশ মিলিত হয়। নারীরা স্বমেহনের সময় এটা নড়াচড়া করে আনন্দ লাভ করতে পারেন।

যোনীপথের ভেতরে চারপাশে ক্লিটোরিস থাকে। এটার দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ ইঞ্চি। এটা স্পঞ্জি টিস্যু দিয়ে গঠিত হওয়ার ফলে ইন্টারকোর্সের সময় বিস্তৃত হতে পারে।

শরীরের অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় এখানে হাজার হাজার নার্ভ এসে পৌছায়। আপনাকে প্রচন্ড যৌনসুখ দেয় এই নার্ভগুলা।

৩. Urethra : এট প্রসাবের জন্য।

৪. যোনীমুখ : এটাকে মূল অংশ বলা যায়। ঋতুস্রাব বের হওয়া, বাচ্চা জম্ম নেওয়া, ইন্টারকোর্সের সময় পেনিস প্রবেশ এখান দিয়ে হয়।

৫. মলদ্বার : এখানেও বেশ কিছু নার্ভ থাকে যার ফলে কিছু লোক মলদ্বারেও যৌন সুখ অনুভব করে।

৬. Mons pubis : vulba এর উপরে, কোমড়ের নিচে অংশ। বয়ঃসন্ধিকালে এখানে পিউবিক হেয়ার উঠে। এটাও সেন্সেটিভ অংশ।

_____________

Female Sex Anatomy : Internal Parts

(২ নং ছবি)

১. Vagina : এটা একটা টিউব যা দিয়ে vulva এর সাথে সার্ভিক্স এবং জরায়ুর সংযোগ স্থাপিত হয়। এর চারপাশের দেয়ালে ক্লিটোরিস থাকে।

পেনিস, ফিঙ্গার বা সেক্স টয়েজ এখানে প্রবেশ করানো হয়।

২. Cervix : ভ্যাজাইনা টিউবের পরের অংশ হচ্ছে সার্ভিক্স। এটা জরায়ু এবং ভ্যাজাইনার মাঝামাঝি অবস্থিত।

যেহেতু এটা জরায়ুর সাথে কানেক্টেড, সেহেতু এখান দিয়েই স্পার্ম ভেতরে যায়, ঋতুস্রাব বেরিয়ে আসে এবং সন্তান জম্মদানের সময় এটা প্রসারিত হয়ে যায়।

এটা আপনি চাইলে আঙুল দিয়ে বা পেনিস দিয়ে অনুভব করতে পারবেন কারণ এটা বেশি ভেতরে নয়। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন, এটা ভ্যাজাইনার তুলনায় প্রসারিত জায়গা তাই এখানে চাইলে অনেক কিছু রাখা যায় ( ভিডিওতে যেমনটা দেখায়)

৩. Uterus (জরায়ু) : সার্ভেক্সের পরেই জরায়ু। জরায়ু নাশপাতি আকৃতির এবং পেশি দ্বারা গঠিত। সাধারণত ছোট্ট মুষ্টি পরিমাণ জায়গা থাকে কিন্তু প্রয়োজনে প্রসারিত হতে পারে যেহেতু পেশি দ্বারা গঠিত। এখানেই বাচ্চার বৃদ্ধি ঘটে।

যৌন উত্তেজনার সময় জরায়ু নাভির দিকে এগিয়ে যায় যার ফলে তখন ভ্যাজাইনা আরও দীর্ঘ হয়। এটাকে টেন্টিং বলে।

৪. Ovaries (ডিম্বাশয়) : এখানে ডিম্বাণু উৎপন্ন হয় এবং জমা থাকে। এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টরন এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনও এখানে উৎপন্ন হয়।

এই হরমোনগুলো নারীদের পিরিয়ড এবং প্রেগ্ন্যাসির নিয়ন্ত্রণ করে।

ডিম্বাশয় থেকে বয়ঃসন্ধি শুরু হওয়ার পর থেকে একটি করে ডিম উন্মুক্ত হয়।

৫. Fallopian tubes : নলের মতো সরু দুইটা নালি। এটার মাধ্যমে ডিম্বাশয় (Ovaries) থেকে ডিম্বাণু (egg) জরায়ুতে পৌঁছে। স্পার্ম এটার মধ্যে দিয়ে গিয়ে ডিম্বাণু নিষিক্ত করতে চায়।

৬. Fimbriae : দুটি ফেলোপিয়ান টিউবের শেষ প্রান্তে দুটি ফিম্ব্রায়ি থাকে। এদের কাজ হলো ডিম্বাশয়ে উৎপন্ন ডিম্বাণু জরায়ুতে যেতে সাহায্য করা।

৭. Bartholin's Glands : এটা যোনীমুখের কাছাকাছি (ভেতরের দিকে) অবস্থিত এবং নারীদের যৌন উত্তেজনার সময় এটা থেকে লুব্রিকেট বের হয় যা যোনীপথকে পিচ্ছিল রাখে।

৮. Skene’s gland : Urethrae এর দুইপাশেই এই গ্রন্থি থাকে। নারীদের অর্গাজম টাইমে যখন ejaculation ঘটে তখন এখান ফ্লুইড বের হয়।

এই গ্রন্থিকে paraurethral glands ব female prostate glands ও বলে।

৯. হাইমেন : এটাকে সতীচ্ছেদ পর্দা বলে অনেকে (যদিও এসব মিথ মাত্র)। এটা পাতলা এবং মাংসল একটা পর্দা যা যোনীমুখে থাকে। যোনীমুখে এটা বিভিন্ন ভাবে থাকতে পারে এবং পুরো বা আংশিক ঢেকে রাখতে পারে।

১০. G-Spot : ভ্যাজাইনার কয়েক ইঞ্চি ভেতরে এটা অবস্থিত।

অনেকেই G-Spot কে স্পর্শ করে প্রচুর আনন্দ পান। এটাকে গুজব ধরা হয় যদিও।

__________________________________

Male Sex Anatomy : External Part

( ৩ নং ছবি)

পুরুষদের বাহ্যিক সেক্সুয়াল অ্যানাটমি বলতে আমরা পেনিস এবং অন্ডকোষ থলিকেই জানি।

Penis (পুরুষাঙ্গ) : পুরুষাঙ্গে সাধারণত তিনটি স্তর থাকে। এটা sponge tissue দিয়ে গঠিত। এই টিস্যুতে যখন রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায় তখন পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে উত্থিত হয়।

পুরুষাঙ্গের এভারেজ দৈর্ঘ্য ৫-৭ ইঞ্চি। উত্তেজিত এবং অনুত্তেজিত অবস্থায় এর দৈর্ঘ্য বেশিরভাগ ব্যাক্তির ক্ষেত্রে সেইম থাকে তবে অনেকের উত্তেজিত অবস্থায় দৈর্ঘ্য বেশি হয়।

পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে আলগা কিছু চামড়া থাকে। এটাকে foreskin বলে। খতনা করার মাধ্যমে অনেকেই এই অংশটা অনেকেই কেটে ফেলে।

খতনা করা ভালো না খারাপ সেই বিতর্কে আমরা যাব না।

সবার পুরুষাঙ্গ এক হয় না। বড়-ছোট কিংবা সোজা-বাঁকা হতে পারে কিন্তু একটা স্বাভাবিক পুরুষাঙ্গে নিম্নোক্ত অংশগুলো থাকবে।

১. Glans : পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে পিংক-সাদা রঙের অংশ। একটি ছিদ্রের মাধ্যমে মূত্রনালি এখানে উন্মুক্ত হয়। প্রসাব, বীর্য বা precum যাই বলেন সব এই ছিদ্র দিয়ে বের হয়।

অধিকাংশ পুরুষদের এটা সবচেয়ে sexually sensitive অংশ।

২. Foreskin : পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে থাকা আলগা চামড়া। খতনা করে কেটে ফেলে অনেকেই। যারা খতনা করে না তাদের ক্ষেত্রে অনুত্তেজিত অবস্থায় এই চামড়া glans কে ঢেকে রাখে। উত্তেজিত হলে চামড়া ভাজ হয়ে পেছনের দিকে চলে আসে এবং glans উন্মুক্ত হয়।

৩. Shaft : শরীরের নিম্নাংশ যেখানে পুরুষাঙ্গ সংযুক্ত থাকে সেখান থেকে শুরু করে glans পর্যন্ত অংশ। এর মধ্যে মূত্রনালি থাকে।

Shaft যৌন উত্তেজনার সময় শক্ত হয়ে যায়।

৪. Frenulum : Shaft এবং Glans এর সংযোগ স্থলে হালকা স্ফীত এই অংশটি অবস্থিত। সাধারণ অবস্থার চেয়ে উত্তেজিত অবস্থায় এটা সুস্পষ্ট হয়।

এটা দেখতে অনেকটা V আকৃতির।

_____

Scrotum (অন্ডকোষ থলি) : পেনিস বা পুরুষাঙ্গের গোড়ার নিচে ঝুলন্ত চামড়ার থলি। এটাতে testicle(অন্ডকোষ বা বিচি) থাকে।

অতিরিক্ত ঠান্ডায় scrotum মোটামুটি টাইট থাকে এবং testicle দুটোকে শরীরের কাছাকাছি রাখে।

গরমে এটা ঝুলে যায় ফলে testicle শরীর থেকে দূরে থাকে। দূরে-কাছে নেওয়ার এই পেশিকে বলে

Cremaster।

scrotum কুচকানো চামড়া এবং চুল দিয়ে আবৃত থাকে। ব্যাক্তিভেদে আকারে কিংবা রঙে পার্থক্য থাকতে পারে। এক পাশের তুলনায় অন্য পাশের অন্ডকোষ ছোট হতে পারে। এটাতে সমস্যা নাই।

Scrotum এ অনেক অনেক পরিমাণে নার্ভ থাকার ফলে মানব দেহের সবচেয়ে সেন্সিটিভ অংশ এটি। একারণে হালকা আঘাতে প্রচন্ড ব্যাথা পাওয়া যায়। অনেকেই তার পার্টনার এখানে মৃদু স্পর্শ করলে যৌন সুখ অনুভব করেন।

Anus ( মলদ্বার) : এটা বাধ্যতামূলক অংশ না। কিছু লোক এখানে স্টিমুলেট করলে যৌন সুখ অনুভব করে।

____________

Male Sex Anatomy : Internal Parts

(৪ নং ছবি)

১. Testicle (অন্ডকোষ) : বলের মতো দেখতে এই গ্রন্থি দুটি scrotum এর মধ্যে থাকে। এই গ্রন্থি শুক্রাণু বা স্পার্ম এবং টেস্টোস্টেরনের মতো হরমোন উৎপাদন করে।

২. Epididymis : নলাকৃতির এই অংশটি অন্ডকোষ এবং vas deferens কে সংযুক্ত করে। অণ্ডকোষের কাছাকাছি এই এলাকায় স্পার্ম পরিপক্ক হয় এবং জমা থাকে।

দুটি অন্ডকোষে একটি করে দুটো Epididymis থাকে।

৩. Vas Deferens : Epididymis এর পরে Seminal Vesicle পর্যন্ত বিস্তৃত টিউবটি হচ্ছে Vas deferens। দুটো epididymis এর সাথে দুটো vas deferens যুক্ত থাকে।

Ejaculation বা বীর্যপাতের সময় epididymis থেকে স্পার্ম এখানে চলে আসে।

৪. Seminal Vesicle : ছোট দুইটা অর্গান, এখানে semen বা বীর্য তৈরী হয়। বীর্য স্পার্মকে মুভ করতে সাহায্য করে।

এরা মূত্রাশয়ের নিচে অবস্থিত।

৫.Prostate Gland : এই গ্রন্থি কিছু ফ্লুইড তৈরী করে যা বীর্যের সাথে মিশে স্পার্মকে মুভ করতে সাহায্য করে।

এটা সেন্সেটিভ অঙ্গ এবং এজন্য নাভির নিচের অংশটায় চাপ দিলে অনেকের ভালো লাগে।

৬. Cowper's Gland : এখানে precum উৎপন্ন হয়। precum হচ্ছে বীর্যপাতের আগে স্বচ্ছ পিচ্ছিল তরল। এটা মূত্রনালীর দেয়ালের ঘর্ষণ কমিয়ে ejaculation এর জন্য প্রস্তুত করে।

প্রোস্টেট গ্রন্থির নিচে এবং মূত্রনালী সংলগ্ন এই গ্রন্থিকে bulbourethral glands ও বলে।

৭. Urethra ( মূত্রনালী) : সেমিনাল ভেসিকল থেকে বীর্য এবং মূত্রাশয় থেকে মূত্র এই নালী দিয়ে দেহ থেকে বের হয়।

Translate

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ